পর্ব-৭
আমরা এ পর্যন্ত জেনেছি ধ্বনি মানে শব্দের ছোট ছোট আওয়াজ। আর সেগুলো দুই ধরনের হয়ে থাকে। একটি স্বরবর্ণ। অন্যটি ব্যঞ্জনবর্ণ। কিন্তু ইংরেজিতে আরও কিছু ধ্বনি আছে, যেগুলো একটু বিশেষ। যেমন:
১. অনুনাসিক ধ্বনি (Nasal sounds)
এ ধ্বনি উচ্চারণের সময় বাতাস নাক
দিয়ে বের হয়।
সহজ উদাহরণ
■ m যেমন: man
■ n যেমন: net
■ ng যেমন: sing
আপনি যখন ‘ম’ বা ‘ন’ উচ্চারণ করেন, একটু খেয়াল করে দেখবেন বাতাস নাক দিয়ে বাইরে চলে যাচ্ছে। এটিই হলো অনুনাসিক।
২. দ্বিস্বরবর্ণ (Diphthongs)
দুটি স্বরবর্ণ একসঙ্গে মিশে একটি আলাদা ধ্বনি তৈরি করে। যেমন:
■ /ai/যেমন: eye, high
■ /oi/যেমন: boy, coin
■ /au/যেমন: cow, now
অর্থাৎ, স্বরবর্ণগুলো ঝটপট একে অন্যে মিশে যায় আর একটি নতুন সুর তৈরি করে।
৩. অদ্ভুত ধ্বনি (Special sounds)
‘th’ ধ্বনি দুই রকম:
■ নরম ‘th’ যেমন: this, that
■ শক্ত ‘th’ যেমন: think, thank
অনেকের এটি শিখতে কষ্ট হয়। এর কারণ এটি অনেক ভাষায় থাকে না।
‘r’ ধ্বনি ইংরেজিতে ‘r’ অনেক জায়গায় গলায় না এসে জিভ দিয়ে উচ্চারিত হয়।
ধ্বনি মিশ্রণের মজা
আমাদের মুখে হাজারও ছোট ছোট ধ্বনি মিলে বড় শব্দ গড়ে। ঠিক যেমন রং মিশিয়ে ছবি তৈরি হয়, তেমনি ধ্বনি মিশিয়ে ভাষার গান তৈরি হয়।
অনুশীলন
■ ‘sing’, ‘song’, ‘sink’ উচ্চারণ করে শোনো, নাকে বাতাস কেমন যাচ্ছে
খেয়াল করো।
■ ‘high’, ‘boy’, ‘cow’ উচ্চারণ করে শুনে দেখো স্বরবর্ণগুলো কেমন মিশে যাচ্ছে।
[চলবে]