ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৪ জন শিক্ষার্থী 'জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি (NST) ফেলোশিপ কর্মসূচি'র আওতায় নির্বাচিত হয়েছেন। এসব ফেলোশিপ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় কর্তৃক দেওয়া হয়েছে।
জানা গেছে, জীব বিজ্ঞান ও চিকিৎসা বিজ্ঞানে মনোনীত হয়েছেন ১১ জন শিক্ষার্থী। বায়োটেকনোলজি অ্যান্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সাব্বির আহমেদ, আল-আমিন মিলন, মেহরাব হোসেন ফাহিম, জহুরুল হক, মাসুদুর রহমান, নাসরিন ইসলাম মুন, নাজমুল হুদা, হুয়ায়রা আফিয়া ফেলোশিপ পেয়েছেন।
ফলিত পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তি বিভাগের তানিয়া আক্তার, তামান্না খাতুন এবং ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের তানিয়া আফরোজ তমা পেয়েছেন।
ভৌতবিজ্ঞান গ্রুপের আওতায় ফেলোশিপ পেয়েছেন ফলিত রসায়ন ও কেমিকৌশল বিভাগের রাকিবুল ইসলাম, বায়োটেকনোলজি বিভাগের শাহিদুল ইসলাম। নবায়ন গ্রুপের আওতায় ফেলোশিপ পেয়েছেন ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের নাসির উদ্দীন খান।
মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট সূত্রে জানা গেছে, ফেলোশিপে এমএসসি ক্যাটাগরিতে প্রত্যেকে ৫৪ হাজার টাকা, এমফিল ক্যাটাগরিতে ৯৯ হাজার টাকা ও পিএইচডি ক্যাটাগরিতে ৩ লাখ টাকা আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হবে।
উল্লেখ্য, ১৯৭৭-৭৮ অর্থবছর থেকে গবেষণা কার্যক্রমকে আরও এগিয়ে নিতে ক্যাটাগরি-১ (ভৌত বিজ্ঞান), ক্যাটাগরি-২ (জীব ও চিকিৎসাবিজ্ঞান), ক্যাটাগরি-৩ (খাদ্য ও কৃষি বিজ্ঞান) এ তিন গ্রুপে ফেলোশিপ প্রদান করা হয়। তিন ক্যাটাগরির নির্ধারিত কমিটি বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়, গবেষণা প্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত ও গবেষণারত এমএস, এমফিল, পিএইচডি, পোস্ট-ডক্টরাল শিক্ষার্থী ও গবেষকদের আবেদন গ্রহণ, যাচাই-বাছাই ও সাক্ষাৎকার গ্রহণের মাধ্যমে ফেলোশিপ প্রদান করে।