হোম > অপরাধ > রাজশাহী

রাজধানীর আদাবর থেকে রাবি ছাত্রীর মরদেহ উদ্ধার, পুলিশ বলছে আত্মহত্যা

রাবি প্রতিনিধি

রাজধানীর আদাবরে স্বামীর বাসা থেকে জান্নাতুল মাওয়া দিশা নামে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) এক ছাত্রীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার দুপুরের দিকে নিজ ঘরে গলায় ফাঁস দেন তিনি। পরে তাঁকে উদ্ধার করে রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। 

নিহত দিশা বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যকলা বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী। তাঁর গ্রামের বাড়ি যশোর। 

বিষয়টি নিশ্চিত করে নাট্যকলা বিভাগের অধ্যাপক আতাউর রহমান রাজু বলেন, ‘দিশা খুবই নম্র ও মেধাবী শিক্ষার্থী ছিল। বছরখানেক আগে তার বিয়ে হয়। তার শ্বশুরবাড়ি কুষ্টিয়াতে। তবে স্বামী ঢাকায় ব্যবসা করে। তিন দিন আগে সে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ঢাকায় স্বামীর কাছে যায়। সোমবার বিকেলের দিকে দিশার স্বামী আমাদের ফোন করে জানায়, দিশা আত্মহত্যা করেছে। তবে মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে আমরা কিছুই জানতে পারিনি।’ 

এদিকে এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে বলে জানিয়েছেন রাজধানীর আদাবর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মতিউর রহমান। তিনি জানান, পারিবারিক কলহের কারণে তিনি আত্মহত্যা করে থাকতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। 

এদিকে দিশার মৃত্যুর সঠিক কারণ উদ্‌ঘাটনের দাবি জানিয়ে মানববন্ধন করেছেন তাঁর সহপাঠীরা। গতকাল সোমবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে নিহত শিক্ষার্থীর সহপাঠীরা এই মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন। 

মানববন্ধনে সহপাঠীরা বলেন, ‘দিশা একজন উৎফুল্ল মেয়ে। কোনো কারণ ছাড়া সে কখনো এমন সিদ্ধান্ত নেবে না। আমরা খবর পেলাম তার ময়নাতদন্ত করতেও তার পরিবারের সদস্যদের অনীহা রয়েছে। সদা হাস্যোজ্জ্বল দিশা কেন এমন করল আমরা ময়নাতদন্ত করে মৃত্যুর সঠিক কারণ উদ্‌ঘটন করে দ্রুত সুষ্ঠু বিচারের দাবি জানাচ্ছি।’ কর্মসূচিতে নাট্যকলা বিভাগের বিভিন্ন বর্ষের অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন। 

সাজিদের মৃত্যুতে রাষ্ট্রের কাছে ৫ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি

দুর্গাপুরে বধ্যভূমিতে শহীদদের স্মরণে শ্রদ্ধা ও মোনাজাত

রাকসুর জিএসকে ‘হত্যার হুমকি’ দিয়ে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতার ফেসবুক পোস্ট

বগুড়ায় ট্রাক-অটোরিকশার সংঘর্ষে চালক নিহত, আহত তিন

গভীর নলকূপ খনন: বরেন্দ্রজুড়ে শত শত মৃত্যুকূপ

শিশু সাজিদের শেষ বিদায়ে হাজারো মানুষের ঢল

আমার একটা কলিজা হারায় ফেলছি, বিচার চাই: সাজিদের বাবা

প্রাথমিকে শতভাগ বই, মাধ্যমিকে এল অর্ধেক

সব চেষ্টা—আকুতি বিফলে, মায়ের কোলে মৃত সাজিদ

শিশু সাজিদ মারা গেছে