অস্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিস্থিতি এবং অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলায় ২০২৫–২৬ অর্থবছরে ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট প্রস্তাব করছে অন্তর্বর্তী সরকার। প্রস্তাবিত বাজেটে জনগণের স্বস্তি জন্য ছয়টি খাতে ভ্যাট ও আবগারি শুল্ক প্রত্যাহার করা হয়েছে।
অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ বাজেট বক্তৃতায় বলেন, ‘জনসাধারণকে কিছুটা স্বস্তি প্রদানে ব্যাংক স্থিতির ওপর আবগারি শুল্ক ১ লাখ টাকার পরিবর্তে ৩ লাখ টাকা পর্যন্ত প্রত্যাহার করছি। পাঁচটি বিষয়ে ভ্যাট প্রত্যাহার করছি।’
এগুলো হলো—তরল প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) আমদানি পর্যায়ে ভ্যাট প্রত্যাহার করা। পাতা, ফুল বা বাকলের তৈরি প্লেট, বাটিসহ সকল ধরনের তৈজসপত্র, হাতে তৈরি মাটির তৈজসপত্র, টেক্সটাইল গ্রেড পেট চিপসের উৎপাদন পর্যায়ে ভ্যাট প্রত্যাহার, স্যানিটারি ন্যাপকিন, প্যাকেটকৃত তরল দুধ ও বলপয়েন্ট পেনের স্থানীয় ব্যবসায়ী পর্যায়ে ভ্যাট প্রত্যাহার, ২২ ইঞ্চি এর পরিবর্তে ৩০ ইঞ্চি পর্যন্ত কম্পিউটার মনিটরের উৎপাদন ও ব্যবসায়ী পর্যায়ে ভ্যাট অব্যাহতি এবং যাত্রী পরিবহনে ব্যবহৃত উড়োজাহাজের লিজ রেন্টের ভ্যাট প্রত্যাহার।