আজকের পত্রিকা ডেস্ক

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সতর্ক করে দিয়েছেন—হামাস যদি গাজায় গ্যাং ও অভিযুক্ত ইসরায়েলি সহযোগীদের লক্ষ্য করে হামলা চালাতে থাকে, তাহলে তিনি হামাসের বিরুদ্ধে হামলা সমর্থন করবেন। এতে কার্যত ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে চলা যুদ্ধবিরতির অবসান ঘটবে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
ট্রাম্প স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার নিজ মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে লিখেছেন, ‘যদি হামাস গাজায় মানুষ হত্যা চালিয়ে যায়, যা চুক্তির অংশ ছিল না, তাহলে আমাদের কোনো উপায় থাকবে না।’ এ সময় তিনি ইসরায়েলের দিকে ইঙ্গিত করে হুমকি দিয়ে বলেন, তাহলে ‘আমাদের তাদের (গাজায়) ঢোকাতে হবে এবং তাদের (হামাসকে) মেরে ফেলতে হবে। এ বিষয়টির প্রতি আপনার মনোযোগের জন্য ধন্যবাদ!’
পরে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় ট্রাম্প তাঁর হুমকিকে পরিমার্জন করে স্পষ্ট করেছেন যে মার্কিন বাহিনী গাজায় প্রবেশ করবে না। তিনি বলেন, ‘এটা আমাদের করতে হবে না। আমাদের এগোনোর প্রয়োজন পড়বে না। খুব কাছাকাছি, খুব নিকটবর্তী এমন কিছু মানুষ আছে, যারা গিয়ে কাজটি করবে এবং তারা সহজেই কাজটি করবে, কিন্তু আমাদের নজরদারির আওতায়।’
হামাসের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের এসব হুমকি আগের মনোভাব থেকে বিরূপ বলে মনে হচ্ছে। সপ্তাহের শুরুতে তিনি বলেছিলেন, হামাস কর্তৃক গাজায় অপরাধী গ্যাং দমন নিয়ে তিনি বেশ সন্তুষ্ট ছিলেন। তিনি বলেন, ‘তারা কিছু ভয়ংকর গ্যাং তুলে নিয়েছে, খুবই ভয়ংকর গ্যাং। তারা তাদের নির্মূল করেছে এবং বেশ কিছু গ্যাং সদস্যকে মেরে ফেলেছে। তা আমাকে বেশ কষ্ট দেয়নি, সত্যিই বলছি। তা ঠিক আছে।’
গাজায় হামাস ও সশস্ত্র গোপন গ্যাংয়ের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় মৃত্যু খবরের শিরোনামে উঠে এসেছে। এই গ্যাংগুলোর বিরুদ্ধে গাজায় মানবিক সহায়তা লুটপাট এবং ইসরায়েলের সঙ্গে সমঝোতার অভিযোগ আছে।
গত রোববারের সংঘর্ষের পরে গাজার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে অংশ নেয়নি এমন গ্যাং সদস্যদের জন্য সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করে। এর আগে, গত জুন মাসে ইসরায়েলি কর্মকর্তারা স্বীকার করেছিলেন যে তাঁরা গাজার কিছু গ্যাংকে অস্ত্র দিয়েছে, আবার কিছু গ্যাংয়ের সঙ্গে আইএসআইএসের (আইএসআইএল) সংযোগ রয়েছে বলে মনে করা হয়, যাতে হামাসকে অস্থিতিশীল করা যায়। গত রোববার, ইসরায়েলের সঙ্গে জড়িত একটি গ্যাংয়ের গুলিতে গাজার প্রভাবশালী সাংবাদিক সালেহ আলজাফারাওয়ি নিহত হন।
তবে গাজার গ্যাংগুলোই শুধু ট্রাম্পের হামাসকে হুমকি না দেওয়ার একমাত্র কারণ নয়। ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি পরিকল্পনার আওতায় হামাসকে অস্ত্র ত্যাগ করতে হবে এবং গাজার শাসনে যেকোনো ভূমিকা ছেড়ে দিতে হবে। তবে এটা স্পষ্ট নয় যে হামাস এই শর্তগুলো মেনে নিয়েছে কি না।
বৃহস্পতিবার ট্রাম্প আরও সতর্ক করে বলেছেন, হামাস যদি স্বেচ্ছায় অস্ত্র ছেড়ে না দেয়, তাহলে তাদের জোর করে অস্ত্রমুক্ত করা হবে। তিনি বলেন, ‘তারা অস্ত্র ত্যাগ করবে, আর যদি তারা তা না করে, তাহলে আমরা তাদের অস্ত্রমুক্ত করে দেব এবং সেটা দ্রুত এবং হয়তো হিংস্রভাবে ঘটবে।’

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সতর্ক করে দিয়েছেন—হামাস যদি গাজায় গ্যাং ও অভিযুক্ত ইসরায়েলি সহযোগীদের লক্ষ্য করে হামলা চালাতে থাকে, তাহলে তিনি হামাসের বিরুদ্ধে হামলা সমর্থন করবেন। এতে কার্যত ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে চলা যুদ্ধবিরতির অবসান ঘটবে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
ট্রাম্প স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার নিজ মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে লিখেছেন, ‘যদি হামাস গাজায় মানুষ হত্যা চালিয়ে যায়, যা চুক্তির অংশ ছিল না, তাহলে আমাদের কোনো উপায় থাকবে না।’ এ সময় তিনি ইসরায়েলের দিকে ইঙ্গিত করে হুমকি দিয়ে বলেন, তাহলে ‘আমাদের তাদের (গাজায়) ঢোকাতে হবে এবং তাদের (হামাসকে) মেরে ফেলতে হবে। এ বিষয়টির প্রতি আপনার মনোযোগের জন্য ধন্যবাদ!’
পরে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় ট্রাম্প তাঁর হুমকিকে পরিমার্জন করে স্পষ্ট করেছেন যে মার্কিন বাহিনী গাজায় প্রবেশ করবে না। তিনি বলেন, ‘এটা আমাদের করতে হবে না। আমাদের এগোনোর প্রয়োজন পড়বে না। খুব কাছাকাছি, খুব নিকটবর্তী এমন কিছু মানুষ আছে, যারা গিয়ে কাজটি করবে এবং তারা সহজেই কাজটি করবে, কিন্তু আমাদের নজরদারির আওতায়।’
হামাসের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের এসব হুমকি আগের মনোভাব থেকে বিরূপ বলে মনে হচ্ছে। সপ্তাহের শুরুতে তিনি বলেছিলেন, হামাস কর্তৃক গাজায় অপরাধী গ্যাং দমন নিয়ে তিনি বেশ সন্তুষ্ট ছিলেন। তিনি বলেন, ‘তারা কিছু ভয়ংকর গ্যাং তুলে নিয়েছে, খুবই ভয়ংকর গ্যাং। তারা তাদের নির্মূল করেছে এবং বেশ কিছু গ্যাং সদস্যকে মেরে ফেলেছে। তা আমাকে বেশ কষ্ট দেয়নি, সত্যিই বলছি। তা ঠিক আছে।’
গাজায় হামাস ও সশস্ত্র গোপন গ্যাংয়ের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় মৃত্যু খবরের শিরোনামে উঠে এসেছে। এই গ্যাংগুলোর বিরুদ্ধে গাজায় মানবিক সহায়তা লুটপাট এবং ইসরায়েলের সঙ্গে সমঝোতার অভিযোগ আছে।
গত রোববারের সংঘর্ষের পরে গাজার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে অংশ নেয়নি এমন গ্যাং সদস্যদের জন্য সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করে। এর আগে, গত জুন মাসে ইসরায়েলি কর্মকর্তারা স্বীকার করেছিলেন যে তাঁরা গাজার কিছু গ্যাংকে অস্ত্র দিয়েছে, আবার কিছু গ্যাংয়ের সঙ্গে আইএসআইএসের (আইএসআইএল) সংযোগ রয়েছে বলে মনে করা হয়, যাতে হামাসকে অস্থিতিশীল করা যায়। গত রোববার, ইসরায়েলের সঙ্গে জড়িত একটি গ্যাংয়ের গুলিতে গাজার প্রভাবশালী সাংবাদিক সালেহ আলজাফারাওয়ি নিহত হন।
তবে গাজার গ্যাংগুলোই শুধু ট্রাম্পের হামাসকে হুমকি না দেওয়ার একমাত্র কারণ নয়। ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি পরিকল্পনার আওতায় হামাসকে অস্ত্র ত্যাগ করতে হবে এবং গাজার শাসনে যেকোনো ভূমিকা ছেড়ে দিতে হবে। তবে এটা স্পষ্ট নয় যে হামাস এই শর্তগুলো মেনে নিয়েছে কি না।
বৃহস্পতিবার ট্রাম্প আরও সতর্ক করে বলেছেন, হামাস যদি স্বেচ্ছায় অস্ত্র ছেড়ে না দেয়, তাহলে তাদের জোর করে অস্ত্রমুক্ত করা হবে। তিনি বলেন, ‘তারা অস্ত্র ত্যাগ করবে, আর যদি তারা তা না করে, তাহলে আমরা তাদের অস্ত্রমুক্ত করে দেব এবং সেটা দ্রুত এবং হয়তো হিংস্রভাবে ঘটবে।’
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সতর্ক করে দিয়েছেন—হামাস যদি গাজায় গ্যাং ও অভিযুক্ত ইসরায়েলি সহযোগীদের লক্ষ্য করে হামলা চালাতে থাকে, তাহলে তিনি হামাসের বিরুদ্ধে হামলা সমর্থন করবেন। এতে কার্যত ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে চলা যুদ্ধবিরতির অবসান ঘটবে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
ট্রাম্প স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার নিজ মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে লিখেছেন, ‘যদি হামাস গাজায় মানুষ হত্যা চালিয়ে যায়, যা চুক্তির অংশ ছিল না, তাহলে আমাদের কোনো উপায় থাকবে না।’ এ সময় তিনি ইসরায়েলের দিকে ইঙ্গিত করে হুমকি দিয়ে বলেন, তাহলে ‘আমাদের তাদের (গাজায়) ঢোকাতে হবে এবং তাদের (হামাসকে) মেরে ফেলতে হবে। এ বিষয়টির প্রতি আপনার মনোযোগের জন্য ধন্যবাদ!’
পরে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় ট্রাম্প তাঁর হুমকিকে পরিমার্জন করে স্পষ্ট করেছেন যে মার্কিন বাহিনী গাজায় প্রবেশ করবে না। তিনি বলেন, ‘এটা আমাদের করতে হবে না। আমাদের এগোনোর প্রয়োজন পড়বে না। খুব কাছাকাছি, খুব নিকটবর্তী এমন কিছু মানুষ আছে, যারা গিয়ে কাজটি করবে এবং তারা সহজেই কাজটি করবে, কিন্তু আমাদের নজরদারির আওতায়।’
হামাসের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের এসব হুমকি আগের মনোভাব থেকে বিরূপ বলে মনে হচ্ছে। সপ্তাহের শুরুতে তিনি বলেছিলেন, হামাস কর্তৃক গাজায় অপরাধী গ্যাং দমন নিয়ে তিনি বেশ সন্তুষ্ট ছিলেন। তিনি বলেন, ‘তারা কিছু ভয়ংকর গ্যাং তুলে নিয়েছে, খুবই ভয়ংকর গ্যাং। তারা তাদের নির্মূল করেছে এবং বেশ কিছু গ্যাং সদস্যকে মেরে ফেলেছে। তা আমাকে বেশ কষ্ট দেয়নি, সত্যিই বলছি। তা ঠিক আছে।’
গাজায় হামাস ও সশস্ত্র গোপন গ্যাংয়ের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় মৃত্যু খবরের শিরোনামে উঠে এসেছে। এই গ্যাংগুলোর বিরুদ্ধে গাজায় মানবিক সহায়তা লুটপাট এবং ইসরায়েলের সঙ্গে সমঝোতার অভিযোগ আছে।
গত রোববারের সংঘর্ষের পরে গাজার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে অংশ নেয়নি এমন গ্যাং সদস্যদের জন্য সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করে। এর আগে, গত জুন মাসে ইসরায়েলি কর্মকর্তারা স্বীকার করেছিলেন যে তাঁরা গাজার কিছু গ্যাংকে অস্ত্র দিয়েছে, আবার কিছু গ্যাংয়ের সঙ্গে আইএসআইএসের (আইএসআইএল) সংযোগ রয়েছে বলে মনে করা হয়, যাতে হামাসকে অস্থিতিশীল করা যায়। গত রোববার, ইসরায়েলের সঙ্গে জড়িত একটি গ্যাংয়ের গুলিতে গাজার প্রভাবশালী সাংবাদিক সালেহ আলজাফারাওয়ি নিহত হন।
তবে গাজার গ্যাংগুলোই শুধু ট্রাম্পের হামাসকে হুমকি না দেওয়ার একমাত্র কারণ নয়। ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি পরিকল্পনার আওতায় হামাসকে অস্ত্র ত্যাগ করতে হবে এবং গাজার শাসনে যেকোনো ভূমিকা ছেড়ে দিতে হবে। তবে এটা স্পষ্ট নয় যে হামাস এই শর্তগুলো মেনে নিয়েছে কি না।
বৃহস্পতিবার ট্রাম্প আরও সতর্ক করে বলেছেন, হামাস যদি স্বেচ্ছায় অস্ত্র ছেড়ে না দেয়, তাহলে তাদের জোর করে অস্ত্রমুক্ত করা হবে। তিনি বলেন, ‘তারা অস্ত্র ত্যাগ করবে, আর যদি তারা তা না করে, তাহলে আমরা তাদের অস্ত্রমুক্ত করে দেব এবং সেটা দ্রুত এবং হয়তো হিংস্রভাবে ঘটবে।’

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সতর্ক করে দিয়েছেন—হামাস যদি গাজায় গ্যাং ও অভিযুক্ত ইসরায়েলি সহযোগীদের লক্ষ্য করে হামলা চালাতে থাকে, তাহলে তিনি হামাসের বিরুদ্ধে হামলা সমর্থন করবেন। এতে কার্যত ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে চলা যুদ্ধবিরতির অবসান ঘটবে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
ট্রাম্প স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার নিজ মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে লিখেছেন, ‘যদি হামাস গাজায় মানুষ হত্যা চালিয়ে যায়, যা চুক্তির অংশ ছিল না, তাহলে আমাদের কোনো উপায় থাকবে না।’ এ সময় তিনি ইসরায়েলের দিকে ইঙ্গিত করে হুমকি দিয়ে বলেন, তাহলে ‘আমাদের তাদের (গাজায়) ঢোকাতে হবে এবং তাদের (হামাসকে) মেরে ফেলতে হবে। এ বিষয়টির প্রতি আপনার মনোযোগের জন্য ধন্যবাদ!’
পরে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় ট্রাম্প তাঁর হুমকিকে পরিমার্জন করে স্পষ্ট করেছেন যে মার্কিন বাহিনী গাজায় প্রবেশ করবে না। তিনি বলেন, ‘এটা আমাদের করতে হবে না। আমাদের এগোনোর প্রয়োজন পড়বে না। খুব কাছাকাছি, খুব নিকটবর্তী এমন কিছু মানুষ আছে, যারা গিয়ে কাজটি করবে এবং তারা সহজেই কাজটি করবে, কিন্তু আমাদের নজরদারির আওতায়।’
হামাসের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের এসব হুমকি আগের মনোভাব থেকে বিরূপ বলে মনে হচ্ছে। সপ্তাহের শুরুতে তিনি বলেছিলেন, হামাস কর্তৃক গাজায় অপরাধী গ্যাং দমন নিয়ে তিনি বেশ সন্তুষ্ট ছিলেন। তিনি বলেন, ‘তারা কিছু ভয়ংকর গ্যাং তুলে নিয়েছে, খুবই ভয়ংকর গ্যাং। তারা তাদের নির্মূল করেছে এবং বেশ কিছু গ্যাং সদস্যকে মেরে ফেলেছে। তা আমাকে বেশ কষ্ট দেয়নি, সত্যিই বলছি। তা ঠিক আছে।’
গাজায় হামাস ও সশস্ত্র গোপন গ্যাংয়ের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় মৃত্যু খবরের শিরোনামে উঠে এসেছে। এই গ্যাংগুলোর বিরুদ্ধে গাজায় মানবিক সহায়তা লুটপাট এবং ইসরায়েলের সঙ্গে সমঝোতার অভিযোগ আছে।
গত রোববারের সংঘর্ষের পরে গাজার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে অংশ নেয়নি এমন গ্যাং সদস্যদের জন্য সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করে। এর আগে, গত জুন মাসে ইসরায়েলি কর্মকর্তারা স্বীকার করেছিলেন যে তাঁরা গাজার কিছু গ্যাংকে অস্ত্র দিয়েছে, আবার কিছু গ্যাংয়ের সঙ্গে আইএসআইএসের (আইএসআইএল) সংযোগ রয়েছে বলে মনে করা হয়, যাতে হামাসকে অস্থিতিশীল করা যায়। গত রোববার, ইসরায়েলের সঙ্গে জড়িত একটি গ্যাংয়ের গুলিতে গাজার প্রভাবশালী সাংবাদিক সালেহ আলজাফারাওয়ি নিহত হন।
তবে গাজার গ্যাংগুলোই শুধু ট্রাম্পের হামাসকে হুমকি না দেওয়ার একমাত্র কারণ নয়। ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি পরিকল্পনার আওতায় হামাসকে অস্ত্র ত্যাগ করতে হবে এবং গাজার শাসনে যেকোনো ভূমিকা ছেড়ে দিতে হবে। তবে এটা স্পষ্ট নয় যে হামাস এই শর্তগুলো মেনে নিয়েছে কি না।
বৃহস্পতিবার ট্রাম্প আরও সতর্ক করে বলেছেন, হামাস যদি স্বেচ্ছায় অস্ত্র ছেড়ে না দেয়, তাহলে তাদের জোর করে অস্ত্রমুক্ত করা হবে। তিনি বলেন, ‘তারা অস্ত্র ত্যাগ করবে, আর যদি তারা তা না করে, তাহলে আমরা তাদের অস্ত্রমুক্ত করে দেব এবং সেটা দ্রুত এবং হয়তো হিংস্রভাবে ঘটবে।’

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইউক্রেন যুদ্ধ থেকে সরে আসতে পারেন—মধ্যপ্রাচ্যের এক সম্মেলনে এমন ইঙ্গিত দিয়েছেন তাঁর জ্যেষ্ঠ পুত্র ডোনাল্ড ট্রাম্প জুনিয়র। ইউক্রেন ইস্যুতে দীর্ঘ সমালোচনায় ট্রাম্প জুনিয়র বলেন, তাদের যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার কোনো অর্থ নেই।
১৬ মিনিট আগে
পশ্চিম আফ্রিকার দেশ বেনিনে একটি অভ্যুত্থানের চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে বলে ঘোষণা দিয়েছেন দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আলাসান সাইদু। আজ রোববার স্থানীয় সময় ভোরে দেশটির সেনাবাহিনীর একটি অংশ রাষ্ট্রক্ষমতা দখলের চেষ্টা চালানোর পর এ ঘোষণা আসে। এর আগে লেফটেন্যান্ট কর্নেল পাসকাল টিগরির নেতৃত্বে একদল সৈন্য রাষ্ট্রীয়
২ ঘণ্টা আগে
জাপান ও অস্ট্রেলিয়া তাদের প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা সহযোগিতা আরও গভীর করতে সম্মত হয়েছে। শনিবার দক্ষিণ-পশ্চিম ওকিনাওয়ার আকাশে চীনা যুদ্ধবিমান জাপানের আত্মরক্ষা বাহিনীর (এসডিএফ) ফাইটার জেটের ওপর রাডার লক করলে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগে
ভারতের পর্যটন নগরী গোয়ার জনপ্রিয় নাইটক্লাব ‘বার্চ বাই রোমিও লেন’। শনিবার রাতে সেখানেই ভয়াবহ এক অগ্নিকাণ্ডে ২৫ জনের প্রাণহানি ঘটেছে। এই ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন আরও অন্তত ৬ জন।
৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইউক্রেন যুদ্ধ থেকে সরে আসতে পারেন—মধ্যপ্রাচ্যের এক সম্মেলনে এমন ইঙ্গিত দিয়েছেন তাঁর জ্যেষ্ঠ পুত্র ডোনাল্ড ট্রাম্প জুনিয়র। ইউক্রেন ইস্যুতে দীর্ঘ সমালোচনায় ট্রাম্প জুনিয়র বলেন—তাঁদের যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার কোনো অর্থ নেই। ইউক্রেনের ‘দুর্নীতিগ্রস্ত’ ধনীরা ইতিমধ্যে দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেছেন। ফলে যুদ্ধের দায়িত্ব চাপছে তাঁদের তথাকথিত ‘কৃষক শ্রেণির’ ওপর।
ট্রাম্প প্রশাসনে তাঁর ছেলের কোনো আনুষ্ঠানিক পদ নেই। তিনি মাগা (MAGA) আন্দোলনের অন্যতম প্রভাবশালী ব্যক্তি। তবে তাঁর মন্তব্য ট্রাম্প প্রশাসনের ইউক্রেনবিরোধী মনোভাবের প্রতিফলন বলে মনে করা হচ্ছে। বিশেষ করে এমন সময়ে, যখন ট্রাম্পের আলোচক দল কিয়েভকে ভূখণ্ড ছেড়ে দিতে চাপ দিচ্ছে।
ট্রাম্প জুনিয়র দাবি করেন, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি যুদ্ধ দীর্ঘায়িত করছেন। কারণ, যুদ্ধ শেষ হলে তিনি কখনোই নির্বাচনে জিততে পারবেন না। তিনি বলেন, পশ্চিমা উদারনৈতিক মহলে জেলেনস্কি প্রায় দেবতার মতো সম্মান পেলেও ইউক্রেন বাস্তবে রাশিয়ার চেয়েও বেশি দুর্নীতিগ্রস্ত।
তিনি ইউরোপীয় ইউনিয়নের পররাষ্ট্রনীতির প্রধান কাইজা কালাসেরও সমালোচনা করেন। তাঁর মতে, ইউরোপের নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হয়নি, কারণ, এতে তেলের মূল্য বেড়েছে আর সেই আয়ে রাশিয়া যুদ্ধ চালিয়ে যেতে পারছে। তাঁর ভাষায়, রাশিয়া দেউলিয়া হয়ে যাবে—এটাই যদি পরিকল্পনা হয়, তবে এটা কোনো পরিকল্পনা নয়।
ট্রাম্প জুনিয়র দাবি করেন, ২০২২ সালের নির্বাচনী প্রচারে তিনি মাত্র তিনজন ভোটার পেয়েছিলেন, যাঁরা ইউক্রেন যুদ্ধকে শীর্ষ ১০ ইস্যুর মধ্যে রেখেছেন। তাঁর মতে, ভেনেজুয়েলা থেকে নৌকায় করে ফেন্টানিল মাদক যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের ঝুঁকি ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের চেয়ে অনেক বড় হুমকি।
ট্রাম্প জুনিয়র আরও দাবি করেন, চলতি বছরের গ্রীষ্মে মোনাকোতে বুগাটি ও ফেরারির মতো অনেকগুলো সুপারকার দেখেছেন। এর মধ্যে ‘৫০ শতাংশেই ইউক্রেনের নম্বরপ্লেট’ ছিল। তিনি প্রশ্ন তোলেন, ‘তাদের যদি অর্থই নেই, তাহলে এগুলো কোথা থেকে আসে?’ তবে তিনি তাঁর এ দাবির পক্ষে কোনো প্রমাণ দিতে পারেননি।
ট্রাম্প জুনিয়র বলেন, ‘আমরা যখন দেখি মোনাকোর প্রতিটি গাড়ির নম্বরপ্লেট ইউক্রেনের, তখন বুঝতে পারি, ধনীরা দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন। তাঁরা জনগণকে রেখে গেছেন যুদ্ধ করার জন্য। যতক্ষণ অর্থ আসছিল, তাঁরা চুরি করেছেন—কেউ কিছু যাচাই করেনি, ফলে শান্তি চাওয়ার প্রশ্নই ওঠেনি।’
তাহলে ট্রাম্প কি ইউক্রেনের ওপর থেকে সমর্থন তুলে নেবেন
মঞ্চ থেকে প্রশ্ন করা হয়, ‘আপনার বাবা দাবি করেছিলেন, তিনি ক্ষমতায় এলে ইউক্রেনে শান্তি ফিরিয়ে আনবেন। কিন্তু এখন তিনি ইউক্রেনের ওপর থেকে সমর্থন তুলে নিতে পারেন কি না!’ এমন প্রশ্নের জবাবে ট্রাম্প জুনিয়র বলেন—হতে পারে। তিনি আরও বলেন, তাঁর বাবা মার্কিন রাজনীতির ‘আনপ্রেডিকটেবল’ ব্যক্তি অর্থাৎ তাঁর সিদ্ধান্তের ব্যাপারে আগে থেকে কোনো কিছুই অনুমান করা যায় না।
ট্রাম্প জুনিয়র আরও বলেন, যুক্তরাষ্ট্র আর কারও জন্য বোকার মতো চেকবই খুলে বসে থাকবে না।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইউক্রেন যুদ্ধ থেকে সরে আসতে পারেন—মধ্যপ্রাচ্যের এক সম্মেলনে এমন ইঙ্গিত দিয়েছেন তাঁর জ্যেষ্ঠ পুত্র ডোনাল্ড ট্রাম্প জুনিয়র। ইউক্রেন ইস্যুতে দীর্ঘ সমালোচনায় ট্রাম্প জুনিয়র বলেন—তাঁদের যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার কোনো অর্থ নেই। ইউক্রেনের ‘দুর্নীতিগ্রস্ত’ ধনীরা ইতিমধ্যে দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেছেন। ফলে যুদ্ধের দায়িত্ব চাপছে তাঁদের তথাকথিত ‘কৃষক শ্রেণির’ ওপর।
ট্রাম্প প্রশাসনে তাঁর ছেলের কোনো আনুষ্ঠানিক পদ নেই। তিনি মাগা (MAGA) আন্দোলনের অন্যতম প্রভাবশালী ব্যক্তি। তবে তাঁর মন্তব্য ট্রাম্প প্রশাসনের ইউক্রেনবিরোধী মনোভাবের প্রতিফলন বলে মনে করা হচ্ছে। বিশেষ করে এমন সময়ে, যখন ট্রাম্পের আলোচক দল কিয়েভকে ভূখণ্ড ছেড়ে দিতে চাপ দিচ্ছে।
ট্রাম্প জুনিয়র দাবি করেন, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি যুদ্ধ দীর্ঘায়িত করছেন। কারণ, যুদ্ধ শেষ হলে তিনি কখনোই নির্বাচনে জিততে পারবেন না। তিনি বলেন, পশ্চিমা উদারনৈতিক মহলে জেলেনস্কি প্রায় দেবতার মতো সম্মান পেলেও ইউক্রেন বাস্তবে রাশিয়ার চেয়েও বেশি দুর্নীতিগ্রস্ত।
তিনি ইউরোপীয় ইউনিয়নের পররাষ্ট্রনীতির প্রধান কাইজা কালাসেরও সমালোচনা করেন। তাঁর মতে, ইউরোপের নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হয়নি, কারণ, এতে তেলের মূল্য বেড়েছে আর সেই আয়ে রাশিয়া যুদ্ধ চালিয়ে যেতে পারছে। তাঁর ভাষায়, রাশিয়া দেউলিয়া হয়ে যাবে—এটাই যদি পরিকল্পনা হয়, তবে এটা কোনো পরিকল্পনা নয়।
ট্রাম্প জুনিয়র দাবি করেন, ২০২২ সালের নির্বাচনী প্রচারে তিনি মাত্র তিনজন ভোটার পেয়েছিলেন, যাঁরা ইউক্রেন যুদ্ধকে শীর্ষ ১০ ইস্যুর মধ্যে রেখেছেন। তাঁর মতে, ভেনেজুয়েলা থেকে নৌকায় করে ফেন্টানিল মাদক যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের ঝুঁকি ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের চেয়ে অনেক বড় হুমকি।
ট্রাম্প জুনিয়র আরও দাবি করেন, চলতি বছরের গ্রীষ্মে মোনাকোতে বুগাটি ও ফেরারির মতো অনেকগুলো সুপারকার দেখেছেন। এর মধ্যে ‘৫০ শতাংশেই ইউক্রেনের নম্বরপ্লেট’ ছিল। তিনি প্রশ্ন তোলেন, ‘তাদের যদি অর্থই নেই, তাহলে এগুলো কোথা থেকে আসে?’ তবে তিনি তাঁর এ দাবির পক্ষে কোনো প্রমাণ দিতে পারেননি।
ট্রাম্প জুনিয়র বলেন, ‘আমরা যখন দেখি মোনাকোর প্রতিটি গাড়ির নম্বরপ্লেট ইউক্রেনের, তখন বুঝতে পারি, ধনীরা দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন। তাঁরা জনগণকে রেখে গেছেন যুদ্ধ করার জন্য। যতক্ষণ অর্থ আসছিল, তাঁরা চুরি করেছেন—কেউ কিছু যাচাই করেনি, ফলে শান্তি চাওয়ার প্রশ্নই ওঠেনি।’
তাহলে ট্রাম্প কি ইউক্রেনের ওপর থেকে সমর্থন তুলে নেবেন
মঞ্চ থেকে প্রশ্ন করা হয়, ‘আপনার বাবা দাবি করেছিলেন, তিনি ক্ষমতায় এলে ইউক্রেনে শান্তি ফিরিয়ে আনবেন। কিন্তু এখন তিনি ইউক্রেনের ওপর থেকে সমর্থন তুলে নিতে পারেন কি না!’ এমন প্রশ্নের জবাবে ট্রাম্প জুনিয়র বলেন—হতে পারে। তিনি আরও বলেন, তাঁর বাবা মার্কিন রাজনীতির ‘আনপ্রেডিকটেবল’ ব্যক্তি অর্থাৎ তাঁর সিদ্ধান্তের ব্যাপারে আগে থেকে কোনো কিছুই অনুমান করা যায় না।
ট্রাম্প জুনিয়র আরও বলেন, যুক্তরাষ্ট্র আর কারও জন্য বোকার মতো চেকবই খুলে বসে থাকবে না।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সতর্ক করে দিয়েছেন—হামাস যদি গাজায় গ্যাং ও অভিযুক্ত ইসরায়েলি সহযোগীদের লক্ষ্য করে হামলা চালাতে থাকে, তাহলে তিনি হামাসের বিরুদ্ধে হামলা সমর্থন করবেন। এতে কার্যত ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে চলা যুদ্ধবিরতির অবসান ঘটবে।
১৭ অক্টোবর ২০২৫
পশ্চিম আফ্রিকার দেশ বেনিনে একটি অভ্যুত্থানের চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে বলে ঘোষণা দিয়েছেন দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আলাসান সাইদু। আজ রোববার স্থানীয় সময় ভোরে দেশটির সেনাবাহিনীর একটি অংশ রাষ্ট্রক্ষমতা দখলের চেষ্টা চালানোর পর এ ঘোষণা আসে। এর আগে লেফটেন্যান্ট কর্নেল পাসকাল টিগরির নেতৃত্বে একদল সৈন্য রাষ্ট্রীয়
২ ঘণ্টা আগে
জাপান ও অস্ট্রেলিয়া তাদের প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা সহযোগিতা আরও গভীর করতে সম্মত হয়েছে। শনিবার দক্ষিণ-পশ্চিম ওকিনাওয়ার আকাশে চীনা যুদ্ধবিমান জাপানের আত্মরক্ষা বাহিনীর (এসডিএফ) ফাইটার জেটের ওপর রাডার লক করলে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগে
ভারতের পর্যটন নগরী গোয়ার জনপ্রিয় নাইটক্লাব ‘বার্চ বাই রোমিও লেন’। শনিবার রাতে সেখানেই ভয়াবহ এক অগ্নিকাণ্ডে ২৫ জনের প্রাণহানি ঘটেছে। এই ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন আরও অন্তত ৬ জন।
৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

পশ্চিম আফ্রিকার দেশ বেনিনে একটি অভ্যুত্থানের চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে বলে ঘোষণা দিয়েছেন দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আলাসান সাইদু। আজ রোববার (৭ ডিসেম্বর) স্থানীয় সময় ভোরে দেশটির সেনাবাহিনীর একটি অংশ রাষ্ট্রক্ষমতা দখলের চেষ্টা চালানোর পর এ ঘোষণা আসে। এর আগে লেফটেন্যান্ট কর্নেল পাসকাল টিগরির নেতৃত্বে একদল সৈন্য রাষ্ট্রীয় সম্প্রচারমাধ্যমে হাজির হয়ে জানিয়েছিল, তারা প্রেসিডেন্ট প্যাট্রিস ট্যালনকে ক্ষমতাচ্যুত করেছে এবং সংবিধান স্থগিত করেছে।
ওই ঘটনার পর কোটোনুতে প্রেসিডেন্টের বাসভবনের কাছে গুলিবর্ষণের খবর দেয় দেশটিতে অবস্থিত ফরাসি দূতাবাস। প্রত্যক্ষদর্শীরাও গুলির শব্দ শোনার কথা জানান। এমনকি রাষ্ট্রীয় সম্প্রচারমাধ্যমের কয়েকজন সাংবাদিককে জিম্মি করা হয় বলেও অভিযোগ ওঠে। পরে প্রেসিডেন্টের এক উপদেষ্টা বিবিসিকে বলেন, প্রেসিডেন্ট ট্যালন নিরাপদ আছেন এবং বর্তমানে ফরাসি দূতাবাসে অবস্থান করছেন।
রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে দেওয়া বক্তব্যে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আলাসান সাইদু বলেন, আজ ভোরের দিকে সৈন্যদের একটি ছোট দল রাষ্ট্র ও এর প্রতিষ্ঠানগুলোকে অস্থিতিশীল করার লক্ষ্যে একটি বিদ্রোহ শুরু করে। তবে সেনাবাহিনীর নেতৃত্ব ও অনুগত সদস্যরা শপথের প্রতি অটল থেকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেন। তাঁদের দ্রুত পদক্ষেপের কারণেই এই অভ্যুত্থানের চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে।
সরকার জনগণকে স্বাভাবিক কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাওয়ার আহ্বান জানিয়েছে। তবে কোটোনু শহরের আকাশে হেলিকপ্টার টহল দেখা গেছে। নগরের বিভিন্ন সড়ক সামরিক বাহিনী অবরুদ্ধ করে রাখে এবং গুরুত্বপূর্ণ মোড়গুলোতে ভারী অস্ত্রসজ্জিত সেনা মোতায়েন করা হয়।
ফরাসি উপনিবেশ বেনিনকে পশ্চিম আফ্রিকার তুলনামূলক স্থিতিশীল গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে দেখা হয়। দেশটি আফ্রিকার অন্যতম বড় তুলা উৎপাদনকারী দেশগুলোর একটি। তবে এটি এখনো বিশ্বের দরিদ্র দেশগুলোর একটি।
অভ্যুত্থানের চেষ্টার পর ফরাসি ও রুশ দূতাবাস তাদের নাগরিকদের ঘরে থাকার নির্দেশ দিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাস জনগণকে কোটোনুর প্রেসিডেন্ট কম্পাউন্ড এলাকা এড়িয়ে চলার পরামর্শ দিয়েছে।
কেন অভ্যুত্থানের চেষ্টা
মিলিটারি কমিটি ফর রিফাউন্ডেশন নামের বিদ্রোহী সেনারা প্রেসিডেন্ট ট্যালনের শাসনব্যবস্থার সমালোচনা করে অভ্যুত্থানের যৌক্তিকতা তুলে ধরে। এক বিবৃতিতে তারা বলে, ভ্রাতৃত্ব, ন্যায়বিচার ও কাজের মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে বেনিনের জনগণকে একটি নতুন যুগের আশা দিতে সেনাবাহিনী দৃঢ় অঙ্গীকার করছে।
প্রেসিডেন্ট প্যাট্রিস ট্যালন পশ্চিমা দেশগুলোর ঘনিষ্ঠ মিত্র হিসেবে পরিচিত। তিনি আগামী বছর দ্বিতীয় মেয়াদ শেষে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন। এপ্রিল মাসে নির্বাচনের নির্ধারিত সময় রয়েছে। তুলা ব্যবসায় ‘কিং অব কটন’ নামে পরিচিত ট্যালন ২০১৬ সালের নির্বাচনে ক্ষমতায় আসেন। তিনি তৃতীয় মেয়াদে না যাওয়ার কথা বলেছেন এবং উত্তরসূরি হিসেবে অর্থমন্ত্রী রোমুয়াল্ড ওয়াদাগনিকে সমর্থন দিচ্ছেন।
তবে তাঁর সরকার বিভিন্ন অভিযোগে সমালোচিত। গত অক্টোবর মাসে নির্বাচন কমিশন দেশটির প্রধান বিরোধী প্রার্থীকে পর্যাপ্ত অর্থ না থাকার অজুহাতে নির্বাচন থেকে বাদ দেয়। গত মাসে সংসদ কয়েকটি সাংবিধানিক সংশোধনী পাস করেছে, যার মধ্যে দ্বিতীয় সংসদীয় কক্ষ সিনেট গঠনের বিষয়টি রয়েছে। নির্বাচিত প্রতিনিধিদের মেয়াদ পাঁচ বছর থেকে বাড়িয়ে সাত বছর করা হলেও প্রেসিডেন্টের দুই মেয়াদসীমা বহাল রাখা হয়েছে।
এ ঘটনার ঠিক আগে গত ২৮ নভেম্বর পার্শ্ববর্তী গিনি বিসাউতে প্রেসিডেন্ট উমারু সিসোকো এমবালো ক্ষমতাচ্যুত হন। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বুরকিনা ফাসো, গিনি, মালি ও নাইজারে একের পর এক অভ্যুত্থান ঘটেছে, যা আঞ্চলিক নিরাপত্তাসংকট বাড়িয়েছে।
এদিকে, রাশিয়া এই সাহেল অঞ্চলের দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক জোরদার করেছে। মালি, নাইজার ও বুরকিনা ফাসো ইকোওয়াস ছেড়ে অ্যালায়েন্স অব সাহেল স্টেটস নামে নতুন জোট গঠন করেছে।
বিবিসি মনিটরিং জানিয়েছে, বেনিনের অভ্যুত্থানচেষ্টার খবর রুশপন্থী কয়েকটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম অ্যাকাউন্ট থেকে ঢাকঢোল পিটিয়ে শেয়ার করেছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বেনিনে জঙ্গি তৎপরতাও বেড়েছে। ইসলামিক স্টেট ও আল কায়েদা সংযুক্ত গোষ্ঠীগুলোর প্রভাব দেশটির দক্ষিণাঞ্চলের দিকে বিস্তৃত হচ্ছে বলে জানা গেছে।

পশ্চিম আফ্রিকার দেশ বেনিনে একটি অভ্যুত্থানের চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে বলে ঘোষণা দিয়েছেন দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আলাসান সাইদু। আজ রোববার (৭ ডিসেম্বর) স্থানীয় সময় ভোরে দেশটির সেনাবাহিনীর একটি অংশ রাষ্ট্রক্ষমতা দখলের চেষ্টা চালানোর পর এ ঘোষণা আসে। এর আগে লেফটেন্যান্ট কর্নেল পাসকাল টিগরির নেতৃত্বে একদল সৈন্য রাষ্ট্রীয় সম্প্রচারমাধ্যমে হাজির হয়ে জানিয়েছিল, তারা প্রেসিডেন্ট প্যাট্রিস ট্যালনকে ক্ষমতাচ্যুত করেছে এবং সংবিধান স্থগিত করেছে।
ওই ঘটনার পর কোটোনুতে প্রেসিডেন্টের বাসভবনের কাছে গুলিবর্ষণের খবর দেয় দেশটিতে অবস্থিত ফরাসি দূতাবাস। প্রত্যক্ষদর্শীরাও গুলির শব্দ শোনার কথা জানান। এমনকি রাষ্ট্রীয় সম্প্রচারমাধ্যমের কয়েকজন সাংবাদিককে জিম্মি করা হয় বলেও অভিযোগ ওঠে। পরে প্রেসিডেন্টের এক উপদেষ্টা বিবিসিকে বলেন, প্রেসিডেন্ট ট্যালন নিরাপদ আছেন এবং বর্তমানে ফরাসি দূতাবাসে অবস্থান করছেন।
রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে দেওয়া বক্তব্যে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আলাসান সাইদু বলেন, আজ ভোরের দিকে সৈন্যদের একটি ছোট দল রাষ্ট্র ও এর প্রতিষ্ঠানগুলোকে অস্থিতিশীল করার লক্ষ্যে একটি বিদ্রোহ শুরু করে। তবে সেনাবাহিনীর নেতৃত্ব ও অনুগত সদস্যরা শপথের প্রতি অটল থেকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেন। তাঁদের দ্রুত পদক্ষেপের কারণেই এই অভ্যুত্থানের চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে।
সরকার জনগণকে স্বাভাবিক কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাওয়ার আহ্বান জানিয়েছে। তবে কোটোনু শহরের আকাশে হেলিকপ্টার টহল দেখা গেছে। নগরের বিভিন্ন সড়ক সামরিক বাহিনী অবরুদ্ধ করে রাখে এবং গুরুত্বপূর্ণ মোড়গুলোতে ভারী অস্ত্রসজ্জিত সেনা মোতায়েন করা হয়।
ফরাসি উপনিবেশ বেনিনকে পশ্চিম আফ্রিকার তুলনামূলক স্থিতিশীল গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে দেখা হয়। দেশটি আফ্রিকার অন্যতম বড় তুলা উৎপাদনকারী দেশগুলোর একটি। তবে এটি এখনো বিশ্বের দরিদ্র দেশগুলোর একটি।
অভ্যুত্থানের চেষ্টার পর ফরাসি ও রুশ দূতাবাস তাদের নাগরিকদের ঘরে থাকার নির্দেশ দিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাস জনগণকে কোটোনুর প্রেসিডেন্ট কম্পাউন্ড এলাকা এড়িয়ে চলার পরামর্শ দিয়েছে।
কেন অভ্যুত্থানের চেষ্টা
মিলিটারি কমিটি ফর রিফাউন্ডেশন নামের বিদ্রোহী সেনারা প্রেসিডেন্ট ট্যালনের শাসনব্যবস্থার সমালোচনা করে অভ্যুত্থানের যৌক্তিকতা তুলে ধরে। এক বিবৃতিতে তারা বলে, ভ্রাতৃত্ব, ন্যায়বিচার ও কাজের মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে বেনিনের জনগণকে একটি নতুন যুগের আশা দিতে সেনাবাহিনী দৃঢ় অঙ্গীকার করছে।
প্রেসিডেন্ট প্যাট্রিস ট্যালন পশ্চিমা দেশগুলোর ঘনিষ্ঠ মিত্র হিসেবে পরিচিত। তিনি আগামী বছর দ্বিতীয় মেয়াদ শেষে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন। এপ্রিল মাসে নির্বাচনের নির্ধারিত সময় রয়েছে। তুলা ব্যবসায় ‘কিং অব কটন’ নামে পরিচিত ট্যালন ২০১৬ সালের নির্বাচনে ক্ষমতায় আসেন। তিনি তৃতীয় মেয়াদে না যাওয়ার কথা বলেছেন এবং উত্তরসূরি হিসেবে অর্থমন্ত্রী রোমুয়াল্ড ওয়াদাগনিকে সমর্থন দিচ্ছেন।
তবে তাঁর সরকার বিভিন্ন অভিযোগে সমালোচিত। গত অক্টোবর মাসে নির্বাচন কমিশন দেশটির প্রধান বিরোধী প্রার্থীকে পর্যাপ্ত অর্থ না থাকার অজুহাতে নির্বাচন থেকে বাদ দেয়। গত মাসে সংসদ কয়েকটি সাংবিধানিক সংশোধনী পাস করেছে, যার মধ্যে দ্বিতীয় সংসদীয় কক্ষ সিনেট গঠনের বিষয়টি রয়েছে। নির্বাচিত প্রতিনিধিদের মেয়াদ পাঁচ বছর থেকে বাড়িয়ে সাত বছর করা হলেও প্রেসিডেন্টের দুই মেয়াদসীমা বহাল রাখা হয়েছে।
এ ঘটনার ঠিক আগে গত ২৮ নভেম্বর পার্শ্ববর্তী গিনি বিসাউতে প্রেসিডেন্ট উমারু সিসোকো এমবালো ক্ষমতাচ্যুত হন। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বুরকিনা ফাসো, গিনি, মালি ও নাইজারে একের পর এক অভ্যুত্থান ঘটেছে, যা আঞ্চলিক নিরাপত্তাসংকট বাড়িয়েছে।
এদিকে, রাশিয়া এই সাহেল অঞ্চলের দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক জোরদার করেছে। মালি, নাইজার ও বুরকিনা ফাসো ইকোওয়াস ছেড়ে অ্যালায়েন্স অব সাহেল স্টেটস নামে নতুন জোট গঠন করেছে।
বিবিসি মনিটরিং জানিয়েছে, বেনিনের অভ্যুত্থানচেষ্টার খবর রুশপন্থী কয়েকটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম অ্যাকাউন্ট থেকে ঢাকঢোল পিটিয়ে শেয়ার করেছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বেনিনে জঙ্গি তৎপরতাও বেড়েছে। ইসলামিক স্টেট ও আল কায়েদা সংযুক্ত গোষ্ঠীগুলোর প্রভাব দেশটির দক্ষিণাঞ্চলের দিকে বিস্তৃত হচ্ছে বলে জানা গেছে।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সতর্ক করে দিয়েছেন—হামাস যদি গাজায় গ্যাং ও অভিযুক্ত ইসরায়েলি সহযোগীদের লক্ষ্য করে হামলা চালাতে থাকে, তাহলে তিনি হামাসের বিরুদ্ধে হামলা সমর্থন করবেন। এতে কার্যত ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে চলা যুদ্ধবিরতির অবসান ঘটবে।
১৭ অক্টোবর ২০২৫
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইউক্রেন যুদ্ধ থেকে সরে আসতে পারেন—মধ্যপ্রাচ্যের এক সম্মেলনে এমন ইঙ্গিত দিয়েছেন তাঁর জ্যেষ্ঠ পুত্র ডোনাল্ড ট্রাম্প জুনিয়র। ইউক্রেন ইস্যুতে দীর্ঘ সমালোচনায় ট্রাম্প জুনিয়র বলেন, তাদের যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার কোনো অর্থ নেই।
১৬ মিনিট আগে
জাপান ও অস্ট্রেলিয়া তাদের প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা সহযোগিতা আরও গভীর করতে সম্মত হয়েছে। শনিবার দক্ষিণ-পশ্চিম ওকিনাওয়ার আকাশে চীনা যুদ্ধবিমান জাপানের আত্মরক্ষা বাহিনীর (এসডিএফ) ফাইটার জেটের ওপর রাডার লক করলে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগে
ভারতের পর্যটন নগরী গোয়ার জনপ্রিয় নাইটক্লাব ‘বার্চ বাই রোমিও লেন’। শনিবার রাতে সেখানেই ভয়াবহ এক অগ্নিকাণ্ডে ২৫ জনের প্রাণহানি ঘটেছে। এই ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন আরও অন্তত ৬ জন।
৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

জাপান ও অস্ট্রেলিয়া তাদের প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা সহযোগিতা আরও গভীর করতে সম্মত হয়েছে। শনিবার দক্ষিণ-পশ্চিম ওকিনাওয়ার আকাশে চীনা যুদ্ধবিমান জাপানের আত্মরক্ষা বাহিনীর (এসডিএফ) ফাইটার জেটের ওপর রাডার লক করলে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। এর পরদিনই রোববার (৭ ডিসেম্বর) টোকিওতে জাপান ও অস্ট্রেলিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রীদের বৈঠকে ওই সিদ্ধান্ত এসেছে।
জাপান জানিয়েছে, চীনা বিমানবাহী রণতরী ‘লিয়াওনিং’ থেকে উড্ডয়ন করা জে–১৫ যুদ্ধবিমান দুপুর ও সন্ধ্যায় দুই দফায় জাপানি এফ–১৫ জেটের ওপর রাডার লক করে। এই ঘটনা নিরাপত্তা ইস্যুতে নতুন উদ্বেগ তৈরি করেছে।
অস্ট্রেলিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রী ও উপ-প্রধানমন্ত্রী রিচার্ড মার্লেস বলেছেন, ‘গত রাতের ঘটনা উদ্বেগজনক। অস্ট্রেলিয়াও সম্প্রতি চীনের সঙ্গে এমন আচরণের অভিজ্ঞতা পেয়েছে। এই অঞ্চলে নিয়মভিত্তিক ব্যবস্থা রক্ষায় আমরা জাপানের পাশে থাকব এবং দৃঢ়ভাবে অবস্থান নেব।’
জাপানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী শিনজিরো কোইজুমি রাডার লকের ঘটনাটিকে ‘বিপজ্জনক ও অত্যন্ত দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘আমরা শান্তভাবে কিন্তু দৃঢ়তার সঙ্গে এমন কর্মকাণ্ডের জবাব দেব, যাতে এই অঞ্চলের শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় থাকে।’
বৈঠকের আগে অস্ট্রেলিয়ার মন্ত্রী জাপানের প্রতিরক্ষা দপ্তরে প্যাট্রিয়ট অ্যাডভান্সড ক্যাপাবিলিটি–৩ (পিএসি-৩) ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা পরিদর্শন করেন।
চলতি বছরের আগস্টে অস্ট্রেলিয়া তার নতুন নৌবহরের জন্য জাপানের উন্নত মোগামি-শ্রেণির যুদ্ধজাহাজকে প্রাধান্য দেয়। এই জাহাজ মোট ১১টি কেনার পরিকল্পনা রয়েছে অস্ট্রেলিয়ার—যার প্রথম তিনটি জাপানে তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
বিশ্লেষকদের মতে, জাপান ও অস্ট্রেলিয়ার নতুন এই সমঝোতা ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে নিরাপত্তার ভারসাম্য ও চীনের প্রভাব মোকাবিলায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।

জাপান ও অস্ট্রেলিয়া তাদের প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা সহযোগিতা আরও গভীর করতে সম্মত হয়েছে। শনিবার দক্ষিণ-পশ্চিম ওকিনাওয়ার আকাশে চীনা যুদ্ধবিমান জাপানের আত্মরক্ষা বাহিনীর (এসডিএফ) ফাইটার জেটের ওপর রাডার লক করলে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। এর পরদিনই রোববার (৭ ডিসেম্বর) টোকিওতে জাপান ও অস্ট্রেলিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রীদের বৈঠকে ওই সিদ্ধান্ত এসেছে।
জাপান জানিয়েছে, চীনা বিমানবাহী রণতরী ‘লিয়াওনিং’ থেকে উড্ডয়ন করা জে–১৫ যুদ্ধবিমান দুপুর ও সন্ধ্যায় দুই দফায় জাপানি এফ–১৫ জেটের ওপর রাডার লক করে। এই ঘটনা নিরাপত্তা ইস্যুতে নতুন উদ্বেগ তৈরি করেছে।
অস্ট্রেলিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রী ও উপ-প্রধানমন্ত্রী রিচার্ড মার্লেস বলেছেন, ‘গত রাতের ঘটনা উদ্বেগজনক। অস্ট্রেলিয়াও সম্প্রতি চীনের সঙ্গে এমন আচরণের অভিজ্ঞতা পেয়েছে। এই অঞ্চলে নিয়মভিত্তিক ব্যবস্থা রক্ষায় আমরা জাপানের পাশে থাকব এবং দৃঢ়ভাবে অবস্থান নেব।’
জাপানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী শিনজিরো কোইজুমি রাডার লকের ঘটনাটিকে ‘বিপজ্জনক ও অত্যন্ত দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘আমরা শান্তভাবে কিন্তু দৃঢ়তার সঙ্গে এমন কর্মকাণ্ডের জবাব দেব, যাতে এই অঞ্চলের শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় থাকে।’
বৈঠকের আগে অস্ট্রেলিয়ার মন্ত্রী জাপানের প্রতিরক্ষা দপ্তরে প্যাট্রিয়ট অ্যাডভান্সড ক্যাপাবিলিটি–৩ (পিএসি-৩) ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা পরিদর্শন করেন।
চলতি বছরের আগস্টে অস্ট্রেলিয়া তার নতুন নৌবহরের জন্য জাপানের উন্নত মোগামি-শ্রেণির যুদ্ধজাহাজকে প্রাধান্য দেয়। এই জাহাজ মোট ১১টি কেনার পরিকল্পনা রয়েছে অস্ট্রেলিয়ার—যার প্রথম তিনটি জাপানে তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
বিশ্লেষকদের মতে, জাপান ও অস্ট্রেলিয়ার নতুন এই সমঝোতা ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে নিরাপত্তার ভারসাম্য ও চীনের প্রভাব মোকাবিলায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সতর্ক করে দিয়েছেন—হামাস যদি গাজায় গ্যাং ও অভিযুক্ত ইসরায়েলি সহযোগীদের লক্ষ্য করে হামলা চালাতে থাকে, তাহলে তিনি হামাসের বিরুদ্ধে হামলা সমর্থন করবেন। এতে কার্যত ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে চলা যুদ্ধবিরতির অবসান ঘটবে।
১৭ অক্টোবর ২০২৫
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইউক্রেন যুদ্ধ থেকে সরে আসতে পারেন—মধ্যপ্রাচ্যের এক সম্মেলনে এমন ইঙ্গিত দিয়েছেন তাঁর জ্যেষ্ঠ পুত্র ডোনাল্ড ট্রাম্প জুনিয়র। ইউক্রেন ইস্যুতে দীর্ঘ সমালোচনায় ট্রাম্প জুনিয়র বলেন, তাদের যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার কোনো অর্থ নেই।
১৬ মিনিট আগে
পশ্চিম আফ্রিকার দেশ বেনিনে একটি অভ্যুত্থানের চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে বলে ঘোষণা দিয়েছেন দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আলাসান সাইদু। আজ রোববার স্থানীয় সময় ভোরে দেশটির সেনাবাহিনীর একটি অংশ রাষ্ট্রক্ষমতা দখলের চেষ্টা চালানোর পর এ ঘোষণা আসে। এর আগে লেফটেন্যান্ট কর্নেল পাসকাল টিগরির নেতৃত্বে একদল সৈন্য রাষ্ট্রীয়
২ ঘণ্টা আগে
ভারতের পর্যটন নগরী গোয়ার জনপ্রিয় নাইটক্লাব ‘বার্চ বাই রোমিও লেন’। শনিবার রাতে সেখানেই ভয়াবহ এক অগ্নিকাণ্ডে ২৫ জনের প্রাণহানি ঘটেছে। এই ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন আরও অন্তত ৬ জন।
৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভারতের পর্যটন নগরী গোয়ার জনপ্রিয় নাইটক্লাব ‘বার্চ বাই রোমিও লেন’। শনিবার রাতে সেখানেই ভয়াবহ এক অগ্নিকাণ্ডে ২৫ জনের প্রাণহানি ঘটেছে। এই ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন আরও অন্তত ৬ জন।
রোববার (৭ ডিসেম্বর) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে, আগুন লাগার সেই মুহূর্তটিতে প্রায় ১০০ পর্যটক ক্লাবের ঘোষিত ‘বলিউড ব্যাঞ্জার নাইট’ উপভোগ করছিলেন। একটি ভিডিওতে দেখা যায়—নির্ধারিত মঞ্চে একজন নৃত্যশিল্পী বলিউডের বিখ্যাত গান ‘মেহবুবা ও মেহবুবা’–র তালে নাচছেন। গানের সুর, নাচ, ভিড়ের উল্লাস, আর সংগীতশিল্পীদের বাদ্যযন্ত্রে একাকার হয়ে যায় অনুষ্ঠানের স্থানটি।
হঠাৎই মঞ্চের পেছনে থাকা কনসোলের ওপর আগুনের শিখা দেখা যায়। এই আগুন দেখে দর্শকেরা প্রথমে কোনো গুরুত্বই দেননি, বরং তাঁদের উচ্ছ্বাস আরও নতুন মাত্রা পায়। নৃত্যশিল্পীকে উদ্দেশ্য করে কেউ কেউ তো মজা করে বলেও ফেলেন—‘আগুন লাগিয়ে দিলেন আপনি!’
আগুন যখন নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যেতে শুরু করে তখনই টনক নড়ে শিল্পী ও দর্শকদের। আগুনের শিখা বড় হতে থাকলে সংগীতশিল্পী, নৃত্যশিল্পী এবং দর্শকেরা আতঙ্কে চারদিকে সরে যেতে থাকেন।
মাত্র কয়েক মিনিটের মধ্যেই ওই আগুন ক্লাবের ছাদজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। অল্প সময়ের মধ্যেই এই অগ্নিকাণ্ডে প্রাণ হারান ২৫ জন এবং আহত হন আরও ৬ জন।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে জানা গেছে, ক্লাবের সংকীর্ণ প্রবেশপথ ও নির্গমন পথ পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তোলে। অনেকে বাইরে বের হতে পারলেও কিছু পর্যটক ক্লাবটির রান্নাঘরে গিয়ে আশ্রয় নেন এবং সেখানে আটকে যান।
দমকল কর্মকর্তারা জানান, ক্লাব পর্যন্ত সরাসরি ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি পৌঁছানো সম্ভব হয়নি, কারণ রাস্তা খুবই সরু ছিল। ফলে প্রায় ৪০০ মিটার দূরে গাড়ি থামিয়ে পাইপ ও যন্ত্রপাতি নিয়ে ভেতরে প্রবেশ করতে হয়—যা উদ্ধারকাজকে আরও বিলম্বিত করে।
গোয়ায় এই ধরনের ঘটনা এই প্রথম বলে জানান মুখ্যমন্ত্রী প্রমোদ সাওয়ান্ত। তিনি বলেন, ‘প্রাথমিক তদন্তে দেখা গেছে আগুন ওপরের তলায় শুরু হয়। সংকীর্ণ দরজা এবং বায়ু চলাচলের যথাযথ ব্যবস্থা না থাকায় অনেকে বের হতে পারেননি এবং দমবন্ধ হয়ে মারা গেছেন।’
ঘটনার পর ইতিমধ্যে ক্লাবের মালিক ও ব্যবস্থাপকদের বিরুদ্ধে এফআইআর করা হয়েছে এবং তাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। পাশাপাশি অগ্নি নিরাপত্তা বিধি লঙ্ঘনের বিষয়েও তদন্ত চলছে।
মুখ্যমন্ত্রী নিহতদের পরিবারের প্রতি শোক জানিয়ে বলেছেন, সরকার আর্থিক সহায়তা দেবে এবং ভবিষ্যতে এমন দুর্ঘটনা রোধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

ভারতের পর্যটন নগরী গোয়ার জনপ্রিয় নাইটক্লাব ‘বার্চ বাই রোমিও লেন’। শনিবার রাতে সেখানেই ভয়াবহ এক অগ্নিকাণ্ডে ২৫ জনের প্রাণহানি ঘটেছে। এই ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন আরও অন্তত ৬ জন।
রোববার (৭ ডিসেম্বর) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে, আগুন লাগার সেই মুহূর্তটিতে প্রায় ১০০ পর্যটক ক্লাবের ঘোষিত ‘বলিউড ব্যাঞ্জার নাইট’ উপভোগ করছিলেন। একটি ভিডিওতে দেখা যায়—নির্ধারিত মঞ্চে একজন নৃত্যশিল্পী বলিউডের বিখ্যাত গান ‘মেহবুবা ও মেহবুবা’–র তালে নাচছেন। গানের সুর, নাচ, ভিড়ের উল্লাস, আর সংগীতশিল্পীদের বাদ্যযন্ত্রে একাকার হয়ে যায় অনুষ্ঠানের স্থানটি।
হঠাৎই মঞ্চের পেছনে থাকা কনসোলের ওপর আগুনের শিখা দেখা যায়। এই আগুন দেখে দর্শকেরা প্রথমে কোনো গুরুত্বই দেননি, বরং তাঁদের উচ্ছ্বাস আরও নতুন মাত্রা পায়। নৃত্যশিল্পীকে উদ্দেশ্য করে কেউ কেউ তো মজা করে বলেও ফেলেন—‘আগুন লাগিয়ে দিলেন আপনি!’
আগুন যখন নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যেতে শুরু করে তখনই টনক নড়ে শিল্পী ও দর্শকদের। আগুনের শিখা বড় হতে থাকলে সংগীতশিল্পী, নৃত্যশিল্পী এবং দর্শকেরা আতঙ্কে চারদিকে সরে যেতে থাকেন।
মাত্র কয়েক মিনিটের মধ্যেই ওই আগুন ক্লাবের ছাদজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। অল্প সময়ের মধ্যেই এই অগ্নিকাণ্ডে প্রাণ হারান ২৫ জন এবং আহত হন আরও ৬ জন।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে জানা গেছে, ক্লাবের সংকীর্ণ প্রবেশপথ ও নির্গমন পথ পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তোলে। অনেকে বাইরে বের হতে পারলেও কিছু পর্যটক ক্লাবটির রান্নাঘরে গিয়ে আশ্রয় নেন এবং সেখানে আটকে যান।
দমকল কর্মকর্তারা জানান, ক্লাব পর্যন্ত সরাসরি ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি পৌঁছানো সম্ভব হয়নি, কারণ রাস্তা খুবই সরু ছিল। ফলে প্রায় ৪০০ মিটার দূরে গাড়ি থামিয়ে পাইপ ও যন্ত্রপাতি নিয়ে ভেতরে প্রবেশ করতে হয়—যা উদ্ধারকাজকে আরও বিলম্বিত করে।
গোয়ায় এই ধরনের ঘটনা এই প্রথম বলে জানান মুখ্যমন্ত্রী প্রমোদ সাওয়ান্ত। তিনি বলেন, ‘প্রাথমিক তদন্তে দেখা গেছে আগুন ওপরের তলায় শুরু হয়। সংকীর্ণ দরজা এবং বায়ু চলাচলের যথাযথ ব্যবস্থা না থাকায় অনেকে বের হতে পারেননি এবং দমবন্ধ হয়ে মারা গেছেন।’
ঘটনার পর ইতিমধ্যে ক্লাবের মালিক ও ব্যবস্থাপকদের বিরুদ্ধে এফআইআর করা হয়েছে এবং তাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। পাশাপাশি অগ্নি নিরাপত্তা বিধি লঙ্ঘনের বিষয়েও তদন্ত চলছে।
মুখ্যমন্ত্রী নিহতদের পরিবারের প্রতি শোক জানিয়ে বলেছেন, সরকার আর্থিক সহায়তা দেবে এবং ভবিষ্যতে এমন দুর্ঘটনা রোধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সতর্ক করে দিয়েছেন—হামাস যদি গাজায় গ্যাং ও অভিযুক্ত ইসরায়েলি সহযোগীদের লক্ষ্য করে হামলা চালাতে থাকে, তাহলে তিনি হামাসের বিরুদ্ধে হামলা সমর্থন করবেন। এতে কার্যত ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে চলা যুদ্ধবিরতির অবসান ঘটবে।
১৭ অক্টোবর ২০২৫
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইউক্রেন যুদ্ধ থেকে সরে আসতে পারেন—মধ্যপ্রাচ্যের এক সম্মেলনে এমন ইঙ্গিত দিয়েছেন তাঁর জ্যেষ্ঠ পুত্র ডোনাল্ড ট্রাম্প জুনিয়র। ইউক্রেন ইস্যুতে দীর্ঘ সমালোচনায় ট্রাম্প জুনিয়র বলেন, তাদের যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার কোনো অর্থ নেই।
১৬ মিনিট আগে
পশ্চিম আফ্রিকার দেশ বেনিনে একটি অভ্যুত্থানের চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে বলে ঘোষণা দিয়েছেন দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আলাসান সাইদু। আজ রোববার স্থানীয় সময় ভোরে দেশটির সেনাবাহিনীর একটি অংশ রাষ্ট্রক্ষমতা দখলের চেষ্টা চালানোর পর এ ঘোষণা আসে। এর আগে লেফটেন্যান্ট কর্নেল পাসকাল টিগরির নেতৃত্বে একদল সৈন্য রাষ্ট্রীয়
২ ঘণ্টা আগে
জাপান ও অস্ট্রেলিয়া তাদের প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা সহযোগিতা আরও গভীর করতে সম্মত হয়েছে। শনিবার দক্ষিণ-পশ্চিম ওকিনাওয়ার আকাশে চীনা যুদ্ধবিমান জাপানের আত্মরক্ষা বাহিনীর (এসডিএফ) ফাইটার জেটের ওপর রাডার লক করলে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগে