রাহুল শর্মা, ঢাকা
সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে শিক্ষার্থী ও চাকরিপ্রত্যাশীদের আন্দোলন এবং পেনশন স্কিম বাতিলে শিক্ষকদের আন্দোলনে এক মাস ধরে স্থবির উচ্চশিক্ষা। এর প্রভাব পড়েছে পুরো শিক্ষাব্যবস্থায়। এ ছাড়া চলতি শিক্ষাবর্ষে তাপপ্রবাহ, বন্যা, শৈত্যপ্রবাহের কারণে বারবার বাধাগ্রস্ত হয়েছে শ্রেণি কার্যক্রম। পিছিয়েছে মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) পরীক্ষা। নির্ধারিত সময়ে শুরু হয়নি একাদশ শ্রেণির ক্লাস, বন্ধ রয়েছে মাধ্যমিক স্তরের ষাণ্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়ন। সব মিলিয়ে এলোমেলো হয়ে গেছে শিক্ষাপঞ্জি।
শিক্ষাবিদেরা বলছেন, করোনা মহামারির কারণে দীর্ঘদিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় শিক্ষাপঞ্জি এলোমেলো হয়েছিল। পরে তা ধীরে ধীরে স্বাভাবিক পর্যায়ে ফিরতে শুরু করে। কিন্তু চলতি বছর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোয় একধরনের স্থবিরতা বিরাজ করছে। যার ফলে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরে বাড়ছে শিখন ঘাটতি আর বিশ্ববিদ্যালয়ে সেশনজট। সব মিলিয়ে চাপ বাড়ছে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের ওপর।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) সাবেক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ কায়কোবাদ বলেন, নানা কারণে চলতি বছর শিক্ষাপঞ্জি এলোমেলো হয়ে গেছে। শিক্ষা খাতে একধরনের স্থবিরতা বিরাজ করছে। এটা প্রলম্বিত হলে দীর্ঘ মেয়াদে ক্ষতির শঙ্কা রয়েছে। তাই এখনই বসে না থেকে বিকল্প উপায়ে শ্রেণি কার্যক্রম শুরু করতে হবে।
কোটা সংস্কারের দাবিতে গড়ে ওঠা আন্দোলনের মধ্যে ১৬ জুলাই সারা দেশে স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসা-পলিটেকনিকসহ সব পাবলিক ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়। এ ছাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত সব কলেজও বন্ধ রয়েছে। আর চলমান উচ্চমাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষাও আগামী ১ আগস্ট পর্যন্ত স্থগিত করা হয়েছে।
এর আগে শৈত্যপ্রবাহের কারণে গত জানুয়ারি মাসে এবং তীব্র দাবদাহের কারণে এপ্রিল মাসে বন্ধ থাকে দেশের বিভিন্ন জেলার স্কুল-কলেজ। পরে সীমিত পরিসরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা হয়। এর বাইরে বন্যার কারণে সিলেট বিভাগের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) পরীক্ষাও পিছিয়ে যায়। এ ছাড়া সর্বজনীন পেনশনের প্রত্যয় স্কিমের প্রজ্ঞাপন বাতিলসহ তিন দফা দাবিতে ১ জুলাই থেকে সর্বাত্মক কর্মবিরতি পালন করছেন দেশের বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা। এর বাইরে সুপার গ্রেডে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্তি ও শিক্ষকদের জন্য স্বতন্ত্র বেতন স্কেল প্রবর্তনের দাবিও তাঁদের। সব মিলিয়ে অস্থিরতা বিরাজ করছে পুরো শিক্ষা খাতে।
বাংলাদেশে পরিসংখ্যান ব্যুরোর ২০২৩ সালের বার্ষিক প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, দেশে বিশ্ববিদ্যালয় স্তরে শিক্ষার্থী আছেন প্রায় ১১ লাখ আর প্রাথমিক থেকে উচ্চশিক্ষা স্তরে এ সংখ্যা ৫ কোটির বেশি। চলমান অস্থিরতায় তারা সবাই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সূত্র বলছে, বর্তমানে শিক্ষা প্রশাসনের অগ্রাধিকারের তালিকায় রয়েছে চলমান এইচএসসি পরীক্ষা। এরপর পরিস্থিতি অনুকূলে এলে ধাপে ধাপে খুলতে পারে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। তবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে এখনো সরকারের শীর্ষ পর্যায় থেকে অনুমতি পাওয়া যায়নি।
সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী গত রোববার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা অবশ্যই চাই অতি দ্রুত আবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো শিক্ষার্থীদের কলরবে মুখরিত হোক। সবাই যাতে সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে ক্যাম্পাসে সহাবস্থান করতে পারে সে বিষয়ে প্রতিষ্ঠানপ্রধানদের সঙ্গে আলোচনা শুরু করেছি।’ তিনি আরও বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার বিষয়টি আমাদের কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। আর চলমান এইচএসসি পরীক্ষা চালানো এখন অন্যতম লক্ষ্য।’
তবে গতকাল সোমবার বিকেলে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে পেনশন ইস্যুতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সঙ্গে বৈঠক শেষে শিক্ষামন্ত্রী সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেন, এই মহূর্তে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার মতো সেই পরিস্থিতি নেই।
আর প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্র বলছে, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কবে খুলবে এ বিষয়ে এখনো কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। জানতে চাইলে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ গতকাল রোববার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যত দ্রুত সম্ভব প্রাথমিক বিদ্যালয় খোলা হবে, তবে এ বিষয়ে এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। আমরা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছি।’
শিক্ষা খাতে যে স্থবিরতা বিরাজ করছে এটা প্রলম্বিত হলে দীর্ঘ মেয়াদে ক্ষতির শঙ্কা করছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক। তিনি বলেন, শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ থাকলে শিক্ষার্থীরা বড় ক্ষতির মুখে পড়বে। দেশের ভবিষ্যৎ পিছিয়ে যাবে। তাই পরিস্থিতি বিবেচনায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে হবে।
সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে শিক্ষার্থী ও চাকরিপ্রত্যাশীদের আন্দোলন এবং পেনশন স্কিম বাতিলে শিক্ষকদের আন্দোলনে এক মাস ধরে স্থবির উচ্চশিক্ষা। এর প্রভাব পড়েছে পুরো শিক্ষাব্যবস্থায়। এ ছাড়া চলতি শিক্ষাবর্ষে তাপপ্রবাহ, বন্যা, শৈত্যপ্রবাহের কারণে বারবার বাধাগ্রস্ত হয়েছে শ্রেণি কার্যক্রম। পিছিয়েছে মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) পরীক্ষা। নির্ধারিত সময়ে শুরু হয়নি একাদশ শ্রেণির ক্লাস, বন্ধ রয়েছে মাধ্যমিক স্তরের ষাণ্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়ন। সব মিলিয়ে এলোমেলো হয়ে গেছে শিক্ষাপঞ্জি।
শিক্ষাবিদেরা বলছেন, করোনা মহামারির কারণে দীর্ঘদিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় শিক্ষাপঞ্জি এলোমেলো হয়েছিল। পরে তা ধীরে ধীরে স্বাভাবিক পর্যায়ে ফিরতে শুরু করে। কিন্তু চলতি বছর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোয় একধরনের স্থবিরতা বিরাজ করছে। যার ফলে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরে বাড়ছে শিখন ঘাটতি আর বিশ্ববিদ্যালয়ে সেশনজট। সব মিলিয়ে চাপ বাড়ছে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের ওপর।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) সাবেক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ কায়কোবাদ বলেন, নানা কারণে চলতি বছর শিক্ষাপঞ্জি এলোমেলো হয়ে গেছে। শিক্ষা খাতে একধরনের স্থবিরতা বিরাজ করছে। এটা প্রলম্বিত হলে দীর্ঘ মেয়াদে ক্ষতির শঙ্কা রয়েছে। তাই এখনই বসে না থেকে বিকল্প উপায়ে শ্রেণি কার্যক্রম শুরু করতে হবে।
কোটা সংস্কারের দাবিতে গড়ে ওঠা আন্দোলনের মধ্যে ১৬ জুলাই সারা দেশে স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসা-পলিটেকনিকসহ সব পাবলিক ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়। এ ছাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত সব কলেজও বন্ধ রয়েছে। আর চলমান উচ্চমাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষাও আগামী ১ আগস্ট পর্যন্ত স্থগিত করা হয়েছে।
এর আগে শৈত্যপ্রবাহের কারণে গত জানুয়ারি মাসে এবং তীব্র দাবদাহের কারণে এপ্রিল মাসে বন্ধ থাকে দেশের বিভিন্ন জেলার স্কুল-কলেজ। পরে সীমিত পরিসরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা হয়। এর বাইরে বন্যার কারণে সিলেট বিভাগের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) পরীক্ষাও পিছিয়ে যায়। এ ছাড়া সর্বজনীন পেনশনের প্রত্যয় স্কিমের প্রজ্ঞাপন বাতিলসহ তিন দফা দাবিতে ১ জুলাই থেকে সর্বাত্মক কর্মবিরতি পালন করছেন দেশের বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা। এর বাইরে সুপার গ্রেডে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্তি ও শিক্ষকদের জন্য স্বতন্ত্র বেতন স্কেল প্রবর্তনের দাবিও তাঁদের। সব মিলিয়ে অস্থিরতা বিরাজ করছে পুরো শিক্ষা খাতে।
বাংলাদেশে পরিসংখ্যান ব্যুরোর ২০২৩ সালের বার্ষিক প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, দেশে বিশ্ববিদ্যালয় স্তরে শিক্ষার্থী আছেন প্রায় ১১ লাখ আর প্রাথমিক থেকে উচ্চশিক্ষা স্তরে এ সংখ্যা ৫ কোটির বেশি। চলমান অস্থিরতায় তারা সবাই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সূত্র বলছে, বর্তমানে শিক্ষা প্রশাসনের অগ্রাধিকারের তালিকায় রয়েছে চলমান এইচএসসি পরীক্ষা। এরপর পরিস্থিতি অনুকূলে এলে ধাপে ধাপে খুলতে পারে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। তবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে এখনো সরকারের শীর্ষ পর্যায় থেকে অনুমতি পাওয়া যায়নি।
সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী গত রোববার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা অবশ্যই চাই অতি দ্রুত আবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো শিক্ষার্থীদের কলরবে মুখরিত হোক। সবাই যাতে সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে ক্যাম্পাসে সহাবস্থান করতে পারে সে বিষয়ে প্রতিষ্ঠানপ্রধানদের সঙ্গে আলোচনা শুরু করেছি।’ তিনি আরও বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার বিষয়টি আমাদের কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। আর চলমান এইচএসসি পরীক্ষা চালানো এখন অন্যতম লক্ষ্য।’
তবে গতকাল সোমবার বিকেলে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে পেনশন ইস্যুতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সঙ্গে বৈঠক শেষে শিক্ষামন্ত্রী সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেন, এই মহূর্তে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার মতো সেই পরিস্থিতি নেই।
আর প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্র বলছে, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কবে খুলবে এ বিষয়ে এখনো কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। জানতে চাইলে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ গতকাল রোববার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যত দ্রুত সম্ভব প্রাথমিক বিদ্যালয় খোলা হবে, তবে এ বিষয়ে এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। আমরা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছি।’
শিক্ষা খাতে যে স্থবিরতা বিরাজ করছে এটা প্রলম্বিত হলে দীর্ঘ মেয়াদে ক্ষতির শঙ্কা করছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক। তিনি বলেন, শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ থাকলে শিক্ষার্থীরা বড় ক্ষতির মুখে পড়বে। দেশের ভবিষ্যৎ পিছিয়ে যাবে। তাই পরিস্থিতি বিবেচনায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে হবে।
জার্মানিতে উচ্চশিক্ষার প্রথম পর্বে বিশ্ববিদ্যালয়, প্রোগ্রাম নির্বাচন ও আবেদনপ্রক্রিয়ার ধাপগুলো আলোচনা করা হয়েছে। আজকের পর্বে থাকছে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ভর্তি নিশ্চায়ন পাওয়ার পরের ধাপ, স্টুডেন্ট ফাইল খোলা, যাত্রা ও পৌঁছানোর পরের প্রস্তুতি নিয়ে।
৮ ঘণ্টা আগেবিজনেস কেইস প্রতিযোগিতা ‘ব্যাটেল অব মাইন্ডস’-২০২৪ এর বিজয়ী হয়েছে বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসের (বিইউপি) দল পারডন আস, কামিং থ্রু। বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) রাজধানীর র্যাডিসন ব্লু ওয়াটার গার্ডেনের গ্র্যান্ড বলরুমে প্রতিযোগিতার ২১ তম সংস্করণের সমাপনী অনুষ্ঠিত হয়।
১৫ ঘণ্টা আগেসফলভাবে তৃতীয় আইইই কনফারেন্স অন বায়োমেডিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, কম্পিউটার অ্যান্ড ইনফরমেশন টেকনোলজি ফর হেলথ ২০২৪ (বেসিথকন ২০২৪) আয়োজন করেছে সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি। গত ২৮-২৯ নভেম্বর ইউনিভার্সিটির মাল্টিপারপাস হলে এ কনফারেন্স অনুষ্ঠিত হয়।
১৮ ঘণ্টা আগেগত বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটিতে ‘আন্ডারগ্র্যাজুয়েট ল সিম্পোজিয়াম সামার ২০২৪’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। তরুণ আইন গবেষকদের একাডেমিক অবদান উদ্যাপন করতে ২০২১ সাল থেকে নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির আইন বিভাগ এই সিম্পোজিয়ামটির আয়োজন করে আসছে।
১৮ ঘণ্টা আগে