প্রশ্ন: আপনার শৈশব ও বেড়ে ওঠা কোথায়? শৈশব কেমন কেটেছে?
উত্তর: ঝালকাঠি সদরে আমার জন্ম ও বেড়ে ওঠা। ঝালকাঠি বয়েজ স্কুলে পড়ার স্মৃতিগুলো খুব মজার ছিল। স্কুল ছুটির পরে বাইসাইকেল চেপে সারা শহর ঘুরে বাসায় ফিরতাম। বিকেলে বন্ধুরা মিলে ক্রিকেট খেলতাম। তবে সন্ধ্যা হলেই পড়তে বসা ছিল আবশ্যক। ছোটবেলায় স্বপ্ন বদলেছে অনেকবার। কখনো ভাবতাম, দেশসেরা ক্রিকেট অলরাউন্ডার হব, আবার কখনো এ পি জে আবদুল কালাম। তবে সব সময় ভাবনা থাকত, আমাকে সব বিষয়ে ভালো করতে হবে। অলরাউন্ডার তকমা
নিতে হবে, শুধু পড়াশোনা করেই থেমে থাকা যাবে না।
প্রশ্ন: ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস অ্যাট আর্লিংটনে বৃত্তি পাওয়ার অনুভূতি কেমন?
উত্তর: এটি একটি স্বপ্ন ছিল। রাতের পর রাত জেগে বিশ্ববিদ্যালয় গবেষণাসহ বিভিন্ন কাগজপত্র জোগাড় করার পর অবশেষে সেই স্বপ্ন পূরণ হয়েছে। লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারার অনুভূতি সত্যিই দারুণ।
প্রশ্ন: আপনি কী ধরনের সহশিক্ষা কার্যক্রমে পারদর্শী ছিলেন?
উত্তর: ছোটবেলা থেকেই খেলাধুলায় মন ছিল। সময় পেলেই ক্রিকেট, ফুটবল খেলতাম। স্কুলে স্প্রিট, লং জাম্পে নিয়মিত পুরস্কারও পেতাম। পরে বড় ভাইয়ের ছবি তোলা দেখে খুব অনুপ্রাণিত হয়েছিলাম। তাই ভিডিও এডিটিং ও ফটোগ্রাফি নিয়ে কাজ শুরু করি। এর মধ্য দিয়ে কিছু আন্তর্জাতিক সংস্থায় ভিডিও এডিটর হিসেবে কাজ করার সুযোগ পাই। পাশাপাশি নবম শ্রেণি থেকে টিউশন এবং একাদশ শ্রেণিতে গিয়ে কোচিংয়ে শিক্ষকতা শুরু করি। এ সবই আমার সহশিক্ষা কার্যক্রম হিসেবে যোগ হয়। পাশাপাশি নানাবাড়িতে থাকার সময় বয়স্ক নানাভাইকে মেডিকেলবিষয়ক কাজে সাহায্য করাও ছিল অন্যতম সহশিক্ষা কার্যক্রম।
প্রশ্ন: আমেরিকায় আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে বৃত্তি পাওয়ার স্বপ্ন দেখলেন কখন থেকে?
উত্তর: নবম শ্রেণিতে পড়ার সময় ইচ্ছে ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বা বুয়েটে পড়ব। তখন আমার ভাইয়া বলতেন, তুই আরও ভালো জায়গায় পড়বি ইনশা আল্লাহ। বড় ভাইয়ার সেই কথায় অনুপ্রাণিত হই। অনুপ্রেরণা থেকে কলেজে পড়ার সময় ইউটিউবে ভিডিও দেখা শুরু হয়। ফেসবুকে বাংলাদেশি বিয়ন্ড বর্ডার গ্রুপে বিদেশে পড়ুয়া বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদেরও অনুসরণ করতাম। আর এইচএসসি পরীক্ষার পর মূলত আবেদন-প্রক্রিয়া নিয়ে বিস্তারিত জানাশোনা শুরু করি।
প্রশ্ন: ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস অ্যাট আর্লিংটনে বৃত্তি পাওয়ার গল্প শুনতে চাই। প্রস্তুতি কীভাবে নিয়েছিলেন?
উত্তর: এইচএসসি পরীক্ষার ১৫ দিন আগে আমেরিকার কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করি। তখন অনেক কিছুই ঠিকমতো জানা ছিল না। তাই বৃত্তিও তেমন পাইনি। ভেবেছিলাম, আমাকে দিয়ে আর হবে না। পরের বছর আর আবেদন করিনি। বরিশাল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে ভর্তি হয়েছিলাম। সেখানে কিছুদিন ক্লাসও করি। পরে বড় ভাইয়া ও পোল্যান্ডে অধ্যয়নরত বন্ধু আজিজুলের অনুপ্রেরণায় সব ছেড়ে আবারও প্রস্তুতি শুরু করি। স্যাট পরীক্ষা দুবার দিতে হয়। অনেক বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে গবেষণা করতে থাকি। রচনা লিখি। সবকিছু গোছানোর পর আবেদন করি। প্রথমে ফিনল্যান্ডের দুটি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ পাই। এর মধ্য দিয়ে আত্মবিশ্বাস বাড়ে। তাই ভালোভাবে আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আবেদন শুরু করি। আবেদন করার কিছুদিন পর ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস অ্যাট আর্লিংটন থেকে অফার লেটার আসে।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের স্নাতক পর্যায়ে যুক্তরাষ্ট্রে আবেদনের জন্য কখন থেকে এবং কীভাবে প্রস্তুতি শুরু করা উচিত?
উত্তর: আমেরিকায় ‘কমন অ্যাপের’ মাধ্যমে বিনা খরচে ২০টি বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করা যায়। নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণির ট্রান্সক্রিপ্ট, স্যাট স্কোর, আইইএলটিএস/ ডুয়োলিঙ্গো, বিভিন্ন সহশিক্ষা কার্যক্রম, এসে বা রচনাসহ নানা বিষয়ে অর্জিত সব যোগ্যতা কমন অ্যাপে পূরণ করে জমা দিতে হয়। এ ছাড়া কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ে সাক্ষাৎকারও দিতে হতে পারে।
প্রশ্ন: ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস অ্যাট আর্লিংটনের বৃত্তিতে কী ধরনের সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হবে?
উত্তর: পড়াশোনার জন্য আমি ৯০ শতাংশ টিউশন বৃত্তি পেয়েছি। পড়াশোনার পাশাপাশি অন-ক্যাম্পাস চাকরি, যোগ্যতা বিবেচনায় রিসার্চ ফেলো হিসেবে কাজের সুযোগ রয়েছে। গ্রীষ্মের বন্ধে ইন্টার্নশিপও করা যাবে। এ ছাড়া আমি বিশেষ সুবিধাপ্রাপ্ত শিক্ষার্থী হিসেবে আর্লিংটনের অনার্স কলেজেও সুযোগ পেয়েছি। এর আওতায় কোর্স নির্বাচনে অগ্রাধিকার, স্টাডি-অ্যাব্রোড প্রোগ্রাম এবং আলাদা আবাসনব্যবস্থার মতো বিশেষ কিছু সুবিধা দেওয়া হবে।
প্রশ্ন: নতুনদের মধ্যে যাঁরা বৃত্তি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে পড়তে চান, তাঁদের জন্য কী পরামর্শ থাকবে?
উত্তর: যুক্তরাষ্ট্রে পড়তে চাইলে প্রক্রিয়া আগে থেকেই শুরু করা উচিত। সব বিষয়ের বিস্তারিত তথ্য গুগল ও ইউটিউবে পাওয়া যাবে। পরিচিত কেউ আবেদনে আগ্রহী হলে একসঙ্গে প্রস্তুতি নেওয়ার চেষ্টা করবেন। তাহলে অনেক বিষয় সহজ হয়ে যাবে। আর নিজের ওপর আত্মবিশ্বাস রাখবেন। এজেন্টের সাহায্য না নিয়ে পুরো প্রক্রিয়া নিজে শেষ করার চেষ্টা রাখবেন। সবার জন্য শুভকামনা।
প্রশ্ন: আপনার শৈশব ও বেড়ে ওঠা কোথায়? শৈশব কেমন কেটেছে?
উত্তর: ঝালকাঠি সদরে আমার জন্ম ও বেড়ে ওঠা। ঝালকাঠি বয়েজ স্কুলে পড়ার স্মৃতিগুলো খুব মজার ছিল। স্কুল ছুটির পরে বাইসাইকেল চেপে সারা শহর ঘুরে বাসায় ফিরতাম। বিকেলে বন্ধুরা মিলে ক্রিকেট খেলতাম। তবে সন্ধ্যা হলেই পড়তে বসা ছিল আবশ্যক। ছোটবেলায় স্বপ্ন বদলেছে অনেকবার। কখনো ভাবতাম, দেশসেরা ক্রিকেট অলরাউন্ডার হব, আবার কখনো এ পি জে আবদুল কালাম। তবে সব সময় ভাবনা থাকত, আমাকে সব বিষয়ে ভালো করতে হবে। অলরাউন্ডার তকমা
নিতে হবে, শুধু পড়াশোনা করেই থেমে থাকা যাবে না।
প্রশ্ন: ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস অ্যাট আর্লিংটনে বৃত্তি পাওয়ার অনুভূতি কেমন?
উত্তর: এটি একটি স্বপ্ন ছিল। রাতের পর রাত জেগে বিশ্ববিদ্যালয় গবেষণাসহ বিভিন্ন কাগজপত্র জোগাড় করার পর অবশেষে সেই স্বপ্ন পূরণ হয়েছে। লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারার অনুভূতি সত্যিই দারুণ।
প্রশ্ন: আপনি কী ধরনের সহশিক্ষা কার্যক্রমে পারদর্শী ছিলেন?
উত্তর: ছোটবেলা থেকেই খেলাধুলায় মন ছিল। সময় পেলেই ক্রিকেট, ফুটবল খেলতাম। স্কুলে স্প্রিট, লং জাম্পে নিয়মিত পুরস্কারও পেতাম। পরে বড় ভাইয়ের ছবি তোলা দেখে খুব অনুপ্রাণিত হয়েছিলাম। তাই ভিডিও এডিটিং ও ফটোগ্রাফি নিয়ে কাজ শুরু করি। এর মধ্য দিয়ে কিছু আন্তর্জাতিক সংস্থায় ভিডিও এডিটর হিসেবে কাজ করার সুযোগ পাই। পাশাপাশি নবম শ্রেণি থেকে টিউশন এবং একাদশ শ্রেণিতে গিয়ে কোচিংয়ে শিক্ষকতা শুরু করি। এ সবই আমার সহশিক্ষা কার্যক্রম হিসেবে যোগ হয়। পাশাপাশি নানাবাড়িতে থাকার সময় বয়স্ক নানাভাইকে মেডিকেলবিষয়ক কাজে সাহায্য করাও ছিল অন্যতম সহশিক্ষা কার্যক্রম।
প্রশ্ন: আমেরিকায় আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে বৃত্তি পাওয়ার স্বপ্ন দেখলেন কখন থেকে?
উত্তর: নবম শ্রেণিতে পড়ার সময় ইচ্ছে ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বা বুয়েটে পড়ব। তখন আমার ভাইয়া বলতেন, তুই আরও ভালো জায়গায় পড়বি ইনশা আল্লাহ। বড় ভাইয়ার সেই কথায় অনুপ্রাণিত হই। অনুপ্রেরণা থেকে কলেজে পড়ার সময় ইউটিউবে ভিডিও দেখা শুরু হয়। ফেসবুকে বাংলাদেশি বিয়ন্ড বর্ডার গ্রুপে বিদেশে পড়ুয়া বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদেরও অনুসরণ করতাম। আর এইচএসসি পরীক্ষার পর মূলত আবেদন-প্রক্রিয়া নিয়ে বিস্তারিত জানাশোনা শুরু করি।
প্রশ্ন: ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস অ্যাট আর্লিংটনে বৃত্তি পাওয়ার গল্প শুনতে চাই। প্রস্তুতি কীভাবে নিয়েছিলেন?
উত্তর: এইচএসসি পরীক্ষার ১৫ দিন আগে আমেরিকার কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করি। তখন অনেক কিছুই ঠিকমতো জানা ছিল না। তাই বৃত্তিও তেমন পাইনি। ভেবেছিলাম, আমাকে দিয়ে আর হবে না। পরের বছর আর আবেদন করিনি। বরিশাল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে ভর্তি হয়েছিলাম। সেখানে কিছুদিন ক্লাসও করি। পরে বড় ভাইয়া ও পোল্যান্ডে অধ্যয়নরত বন্ধু আজিজুলের অনুপ্রেরণায় সব ছেড়ে আবারও প্রস্তুতি শুরু করি। স্যাট পরীক্ষা দুবার দিতে হয়। অনেক বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে গবেষণা করতে থাকি। রচনা লিখি। সবকিছু গোছানোর পর আবেদন করি। প্রথমে ফিনল্যান্ডের দুটি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ পাই। এর মধ্য দিয়ে আত্মবিশ্বাস বাড়ে। তাই ভালোভাবে আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আবেদন শুরু করি। আবেদন করার কিছুদিন পর ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস অ্যাট আর্লিংটন থেকে অফার লেটার আসে।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের স্নাতক পর্যায়ে যুক্তরাষ্ট্রে আবেদনের জন্য কখন থেকে এবং কীভাবে প্রস্তুতি শুরু করা উচিত?
উত্তর: আমেরিকায় ‘কমন অ্যাপের’ মাধ্যমে বিনা খরচে ২০টি বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করা যায়। নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণির ট্রান্সক্রিপ্ট, স্যাট স্কোর, আইইএলটিএস/ ডুয়োলিঙ্গো, বিভিন্ন সহশিক্ষা কার্যক্রম, এসে বা রচনাসহ নানা বিষয়ে অর্জিত সব যোগ্যতা কমন অ্যাপে পূরণ করে জমা দিতে হয়। এ ছাড়া কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ে সাক্ষাৎকারও দিতে হতে পারে।
প্রশ্ন: ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস অ্যাট আর্লিংটনের বৃত্তিতে কী ধরনের সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হবে?
উত্তর: পড়াশোনার জন্য আমি ৯০ শতাংশ টিউশন বৃত্তি পেয়েছি। পড়াশোনার পাশাপাশি অন-ক্যাম্পাস চাকরি, যোগ্যতা বিবেচনায় রিসার্চ ফেলো হিসেবে কাজের সুযোগ রয়েছে। গ্রীষ্মের বন্ধে ইন্টার্নশিপও করা যাবে। এ ছাড়া আমি বিশেষ সুবিধাপ্রাপ্ত শিক্ষার্থী হিসেবে আর্লিংটনের অনার্স কলেজেও সুযোগ পেয়েছি। এর আওতায় কোর্স নির্বাচনে অগ্রাধিকার, স্টাডি-অ্যাব্রোড প্রোগ্রাম এবং আলাদা আবাসনব্যবস্থার মতো বিশেষ কিছু সুবিধা দেওয়া হবে।
প্রশ্ন: নতুনদের মধ্যে যাঁরা বৃত্তি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে পড়তে চান, তাঁদের জন্য কী পরামর্শ থাকবে?
উত্তর: যুক্তরাষ্ট্রে পড়তে চাইলে প্রক্রিয়া আগে থেকেই শুরু করা উচিত। সব বিষয়ের বিস্তারিত তথ্য গুগল ও ইউটিউবে পাওয়া যাবে। পরিচিত কেউ আবেদনে আগ্রহী হলে একসঙ্গে প্রস্তুতি নেওয়ার চেষ্টা করবেন। তাহলে অনেক বিষয় সহজ হয়ে যাবে। আর নিজের ওপর আত্মবিশ্বাস রাখবেন। এজেন্টের সাহায্য না নিয়ে পুরো প্রক্রিয়া নিজে শেষ করার চেষ্টা রাখবেন। সবার জন্য শুভকামনা।
জার্মানিতে উচ্চশিক্ষার প্রথম পর্বে বিশ্ববিদ্যালয়, প্রোগ্রাম নির্বাচন ও আবেদনপ্রক্রিয়ার ধাপগুলো আলোচনা করা হয়েছে। আজকের পর্বে থাকছে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ভর্তি নিশ্চায়ন পাওয়ার পরের ধাপ, স্টুডেন্ট ফাইল খোলা, যাত্রা ও পৌঁছানোর পরের প্রস্তুতি নিয়ে।
৫ ঘণ্টা আগেবিজনেস কেইস প্রতিযোগিতা ‘ব্যাটেল অব মাইন্ডস’-২০২৪ এর বিজয়ী হয়েছে বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসের (বিইউপি) দল পারডন আস, কামিং থ্রু। বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) রাজধানীর র্যাডিসন ব্লু ওয়াটার গার্ডেনের গ্র্যান্ড বলরুমে প্রতিযোগিতার ২১ তম সংস্করণের সমাপনী অনুষ্ঠিত হয়।
১২ ঘণ্টা আগেসফলভাবে তৃতীয় আইইই কনফারেন্স অন বায়োমেডিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, কম্পিউটার অ্যান্ড ইনফরমেশন টেকনোলজি ফর হেলথ ২০২৪ (বেসিথকন ২০২৪) আয়োজন করেছে সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি। গত ২৮-২৯ নভেম্বর ইউনিভার্সিটির মাল্টিপারপাস হলে এ কনফারেন্স অনুষ্ঠিত হয়।
১৫ ঘণ্টা আগেগত বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটিতে ‘আন্ডারগ্র্যাজুয়েট ল সিম্পোজিয়াম সামার ২০২৪’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। তরুণ আইন গবেষকদের একাডেমিক অবদান উদ্যাপন করতে ২০২১ সাল থেকে নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির আইন বিভাগ এই সিম্পোজিয়ামটির আয়োজন করে আসছে।
১৫ ঘণ্টা আগে