ময়মনসিংহ প্রতিনিধি

ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পরিদর্শনে আসা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) মো. আবু জাফরের সঙ্গে তর্কে জড়ানোর কারণ জানালেন অব্যাহতি পাওয়া চিকিৎসক ধনদেব চন্দ্র বর্মণ। ঘটনার পরদিনই সামনে এসেছে কেন ১৭ বছরেও তিনি পদোন্নতি পাননি—তার পেছনের কারণগুলো।
এর আগে গতকাল শনিবার ডিজি হাসপাতাল পরিদর্শনে গেলে ক্যাজুয়ালটি ইনচার্জ ডা. ধনদেবের সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডার ঘটনা ঘটে। সেই ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। পরে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাঁকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেয় এবং অসদাচরণের অভিযোগে কারণ দর্শাতে নোটিশ দেয়।
ঘটনার পর সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন ডা. ধনদেব। তিনি অভিযোগ করেন, অব্যবস্থাপনা, মিসম্যানেজমেন্ট এবং কর্তৃপক্ষের অবহেলায় স্বাস্থ্যসেবা বিশৃঙ্খল হয়ে পড়েছে। বলেন, ‘স্বাস্থ্যসেবা পুরোপুরি উদ্ভট এক উটের পিঠে চলছে। ২০১৩ সালে এমএস করেছি, কিন্তু অপারেশন করার সুযোগও পাইনি। ১৭ বছর পর গিয়ে সহকারী অধ্যাপক হলাম।’
ডা. ধনদেব চন্দ্র বর্মণ বলেন, ‘আমরা সব সময় মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকি যেকোনো দুর্ঘটনা যেন না ঘটে। ২০২৩ সালের আগস্ট মাস থেকে আমি এখানে আছি। এ পর্যন্ত কোনো দুর্ঘটনা বা কেউ কারও সঙ্গে মিসবিহেব করছেন, ক্যাজুয়ালটিতে ভাঙচুর হয়েছে বা কোনো কিছু—এ রকম হয়নি।’
ডা. ধনদেব চন্দ্র বর্মণ বলেন, ‘আমি খুব সুষ্ঠুভাবেই পরিচালনা করছি। আমাদের পরিচালক স্যার, সহকারী পরিচালক স্যার এবং ডেপুটি ডিরেক্টর স্যারের তত্ত্বাবধানে আমরা খুব সুন্দরভাবেই চালাচ্ছি। ডিজির কাছ থেকে গুরুজনের মতো ব্যবহার আশা করেছিলাম। কিন্তু তিনি এসে কী কী সমস্যা, সেগুলো জানতে না চেয়ে ভেতরে কেন টেবিল, এ নিয়ে কথা বলেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি তিনবার উনাকে নাম বলার পরেও উনি আমাকে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করে কথা বলছিলেন। আমার কিন্তু চাকরি বেশি দিন নেই। আর এক বছর পরেই আমি পিআরএলে চলে যাব। আমি অনেক সিনিয়র ২০১৩-তে আমি এমএস করেছি, আমাকে ২০২৫ সহকারী অধ্যাপক বানাইলো। আমি জেনারেল সার্জারিতে অপারেশন থিয়েটারে হাসপাতালের ভেতরে কোনো অপারেশন করার সুযোগই পাইনি। সেই সৌভাগ্য বা দুর্ভাগ্য হয়নি আমার। যেটাই হোক, এই যে প্রেক্ষাপট—এটার জন্য দায়ী আমি মনে করি কর্তৃপক্ষের অবহেলা। মানে আমাদের এ রকম আরও ম্যানপাওয়ার আছে, যেগুলো আমরা কাজে লাগাইতে ব্যর্থ। আমাদের সঠিক লোককে সঠিক জায়গায় কাজে আমরা দিতে পারি না।’
ডা. ধনদেব চন্দ্র বর্মণ বলেন, ‘আসলে কী বলব, স্বাস্থ্যসেবাটা পুরাটাই একটা উদ্ভট উটের পিঠে চলতেছে। এ রকম মনে হয় আমার কাছে। হ্যাঁ, আমি সাবসেন্টার থেকে এ পর্যন্ত উঠে আসছি। সাবসেন্টারে দেখি যেকোনো ওষুধপত্র চুরি হয়ে যায়। সব জায়গায় দুর্নীতি, এসব চিন্তাভাবনা করে আমার আসলে কাজ করার আর মানসিকতাই নরই। আমি সাসপেনশন চাই। আমি সরকারি চাকরি করতে চাই না।’
কেন পদোন্নতি পাননি ধনদেব বর্মণ?
ঘটনার পর অনুসন্ধানে জানা গেছে, পদোন্নতির নিয়ম মানেননি বলেই ডা. ধনদেব এত বছর পদোন্নতি থেকে বঞ্চিত ছিলেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রের তথ্য অনুযায়ী, তিনি নিয়মিত বার্ষিক গোপনীয় প্রতিবেদন (এসিআর) জমা দেননি। ফাউন্ডেশন ট্রেনিং সম্পন্ন করেননি। ডিপার্টমেন্টাল পরীক্ষা ও সিনিয়র স্কেল পরীক্ষায় অংশ নেননি। ব্যক্তিগতভাবে বিভিন্ন ক্লিনিকে অপারেশন করার সুবিধা পেতে তিনি নিজের পদোন্নতির আবেদনও দীর্ঘদিন করেননি।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, ‘ডা. ধনদেব পদোন্নতির কোনো ক্রাইটেরিয়া পূরণ করেননি। তাই আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে তিনি পদোন্নতি পাননি। বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার তাকে চলতি বছরের ২৯ জুলাই পদোন্নতি দিলে তিনি সহকারী অধ্যাপক হন।’

ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পরিদর্শনে আসা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) মো. আবু জাফরের সঙ্গে তর্কে জড়ানোর কারণ জানালেন অব্যাহতি পাওয়া চিকিৎসক ধনদেব চন্দ্র বর্মণ। ঘটনার পরদিনই সামনে এসেছে কেন ১৭ বছরেও তিনি পদোন্নতি পাননি—তার পেছনের কারণগুলো।
এর আগে গতকাল শনিবার ডিজি হাসপাতাল পরিদর্শনে গেলে ক্যাজুয়ালটি ইনচার্জ ডা. ধনদেবের সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডার ঘটনা ঘটে। সেই ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। পরে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাঁকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেয় এবং অসদাচরণের অভিযোগে কারণ দর্শাতে নোটিশ দেয়।
ঘটনার পর সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন ডা. ধনদেব। তিনি অভিযোগ করেন, অব্যবস্থাপনা, মিসম্যানেজমেন্ট এবং কর্তৃপক্ষের অবহেলায় স্বাস্থ্যসেবা বিশৃঙ্খল হয়ে পড়েছে। বলেন, ‘স্বাস্থ্যসেবা পুরোপুরি উদ্ভট এক উটের পিঠে চলছে। ২০১৩ সালে এমএস করেছি, কিন্তু অপারেশন করার সুযোগও পাইনি। ১৭ বছর পর গিয়ে সহকারী অধ্যাপক হলাম।’
ডা. ধনদেব চন্দ্র বর্মণ বলেন, ‘আমরা সব সময় মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকি যেকোনো দুর্ঘটনা যেন না ঘটে। ২০২৩ সালের আগস্ট মাস থেকে আমি এখানে আছি। এ পর্যন্ত কোনো দুর্ঘটনা বা কেউ কারও সঙ্গে মিসবিহেব করছেন, ক্যাজুয়ালটিতে ভাঙচুর হয়েছে বা কোনো কিছু—এ রকম হয়নি।’
ডা. ধনদেব চন্দ্র বর্মণ বলেন, ‘আমি খুব সুষ্ঠুভাবেই পরিচালনা করছি। আমাদের পরিচালক স্যার, সহকারী পরিচালক স্যার এবং ডেপুটি ডিরেক্টর স্যারের তত্ত্বাবধানে আমরা খুব সুন্দরভাবেই চালাচ্ছি। ডিজির কাছ থেকে গুরুজনের মতো ব্যবহার আশা করেছিলাম। কিন্তু তিনি এসে কী কী সমস্যা, সেগুলো জানতে না চেয়ে ভেতরে কেন টেবিল, এ নিয়ে কথা বলেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি তিনবার উনাকে নাম বলার পরেও উনি আমাকে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করে কথা বলছিলেন। আমার কিন্তু চাকরি বেশি দিন নেই। আর এক বছর পরেই আমি পিআরএলে চলে যাব। আমি অনেক সিনিয়র ২০১৩-তে আমি এমএস করেছি, আমাকে ২০২৫ সহকারী অধ্যাপক বানাইলো। আমি জেনারেল সার্জারিতে অপারেশন থিয়েটারে হাসপাতালের ভেতরে কোনো অপারেশন করার সুযোগই পাইনি। সেই সৌভাগ্য বা দুর্ভাগ্য হয়নি আমার। যেটাই হোক, এই যে প্রেক্ষাপট—এটার জন্য দায়ী আমি মনে করি কর্তৃপক্ষের অবহেলা। মানে আমাদের এ রকম আরও ম্যানপাওয়ার আছে, যেগুলো আমরা কাজে লাগাইতে ব্যর্থ। আমাদের সঠিক লোককে সঠিক জায়গায় কাজে আমরা দিতে পারি না।’
ডা. ধনদেব চন্দ্র বর্মণ বলেন, ‘আসলে কী বলব, স্বাস্থ্যসেবাটা পুরাটাই একটা উদ্ভট উটের পিঠে চলতেছে। এ রকম মনে হয় আমার কাছে। হ্যাঁ, আমি সাবসেন্টার থেকে এ পর্যন্ত উঠে আসছি। সাবসেন্টারে দেখি যেকোনো ওষুধপত্র চুরি হয়ে যায়। সব জায়গায় দুর্নীতি, এসব চিন্তাভাবনা করে আমার আসলে কাজ করার আর মানসিকতাই নরই। আমি সাসপেনশন চাই। আমি সরকারি চাকরি করতে চাই না।’
কেন পদোন্নতি পাননি ধনদেব বর্মণ?
ঘটনার পর অনুসন্ধানে জানা গেছে, পদোন্নতির নিয়ম মানেননি বলেই ডা. ধনদেব এত বছর পদোন্নতি থেকে বঞ্চিত ছিলেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রের তথ্য অনুযায়ী, তিনি নিয়মিত বার্ষিক গোপনীয় প্রতিবেদন (এসিআর) জমা দেননি। ফাউন্ডেশন ট্রেনিং সম্পন্ন করেননি। ডিপার্টমেন্টাল পরীক্ষা ও সিনিয়র স্কেল পরীক্ষায় অংশ নেননি। ব্যক্তিগতভাবে বিভিন্ন ক্লিনিকে অপারেশন করার সুবিধা পেতে তিনি নিজের পদোন্নতির আবেদনও দীর্ঘদিন করেননি।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, ‘ডা. ধনদেব পদোন্নতির কোনো ক্রাইটেরিয়া পূরণ করেননি। তাই আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে তিনি পদোন্নতি পাননি। বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার তাকে চলতি বছরের ২৯ জুলাই পদোন্নতি দিলে তিনি সহকারী অধ্যাপক হন।’
ময়মনসিংহ প্রতিনিধি

ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পরিদর্শনে আসা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) মো. আবু জাফরের সঙ্গে তর্কে জড়ানোর কারণ জানালেন অব্যাহতি পাওয়া চিকিৎসক ধনদেব চন্দ্র বর্মণ। ঘটনার পরদিনই সামনে এসেছে কেন ১৭ বছরেও তিনি পদোন্নতি পাননি—তার পেছনের কারণগুলো।
এর আগে গতকাল শনিবার ডিজি হাসপাতাল পরিদর্শনে গেলে ক্যাজুয়ালটি ইনচার্জ ডা. ধনদেবের সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডার ঘটনা ঘটে। সেই ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। পরে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাঁকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেয় এবং অসদাচরণের অভিযোগে কারণ দর্শাতে নোটিশ দেয়।
ঘটনার পর সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন ডা. ধনদেব। তিনি অভিযোগ করেন, অব্যবস্থাপনা, মিসম্যানেজমেন্ট এবং কর্তৃপক্ষের অবহেলায় স্বাস্থ্যসেবা বিশৃঙ্খল হয়ে পড়েছে। বলেন, ‘স্বাস্থ্যসেবা পুরোপুরি উদ্ভট এক উটের পিঠে চলছে। ২০১৩ সালে এমএস করেছি, কিন্তু অপারেশন করার সুযোগও পাইনি। ১৭ বছর পর গিয়ে সহকারী অধ্যাপক হলাম।’
ডা. ধনদেব চন্দ্র বর্মণ বলেন, ‘আমরা সব সময় মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকি যেকোনো দুর্ঘটনা যেন না ঘটে। ২০২৩ সালের আগস্ট মাস থেকে আমি এখানে আছি। এ পর্যন্ত কোনো দুর্ঘটনা বা কেউ কারও সঙ্গে মিসবিহেব করছেন, ক্যাজুয়ালটিতে ভাঙচুর হয়েছে বা কোনো কিছু—এ রকম হয়নি।’
ডা. ধনদেব চন্দ্র বর্মণ বলেন, ‘আমি খুব সুষ্ঠুভাবেই পরিচালনা করছি। আমাদের পরিচালক স্যার, সহকারী পরিচালক স্যার এবং ডেপুটি ডিরেক্টর স্যারের তত্ত্বাবধানে আমরা খুব সুন্দরভাবেই চালাচ্ছি। ডিজির কাছ থেকে গুরুজনের মতো ব্যবহার আশা করেছিলাম। কিন্তু তিনি এসে কী কী সমস্যা, সেগুলো জানতে না চেয়ে ভেতরে কেন টেবিল, এ নিয়ে কথা বলেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি তিনবার উনাকে নাম বলার পরেও উনি আমাকে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করে কথা বলছিলেন। আমার কিন্তু চাকরি বেশি দিন নেই। আর এক বছর পরেই আমি পিআরএলে চলে যাব। আমি অনেক সিনিয়র ২০১৩-তে আমি এমএস করেছি, আমাকে ২০২৫ সহকারী অধ্যাপক বানাইলো। আমি জেনারেল সার্জারিতে অপারেশন থিয়েটারে হাসপাতালের ভেতরে কোনো অপারেশন করার সুযোগই পাইনি। সেই সৌভাগ্য বা দুর্ভাগ্য হয়নি আমার। যেটাই হোক, এই যে প্রেক্ষাপট—এটার জন্য দায়ী আমি মনে করি কর্তৃপক্ষের অবহেলা। মানে আমাদের এ রকম আরও ম্যানপাওয়ার আছে, যেগুলো আমরা কাজে লাগাইতে ব্যর্থ। আমাদের সঠিক লোককে সঠিক জায়গায় কাজে আমরা দিতে পারি না।’
ডা. ধনদেব চন্দ্র বর্মণ বলেন, ‘আসলে কী বলব, স্বাস্থ্যসেবাটা পুরাটাই একটা উদ্ভট উটের পিঠে চলতেছে। এ রকম মনে হয় আমার কাছে। হ্যাঁ, আমি সাবসেন্টার থেকে এ পর্যন্ত উঠে আসছি। সাবসেন্টারে দেখি যেকোনো ওষুধপত্র চুরি হয়ে যায়। সব জায়গায় দুর্নীতি, এসব চিন্তাভাবনা করে আমার আসলে কাজ করার আর মানসিকতাই নরই। আমি সাসপেনশন চাই। আমি সরকারি চাকরি করতে চাই না।’
কেন পদোন্নতি পাননি ধনদেব বর্মণ?
ঘটনার পর অনুসন্ধানে জানা গেছে, পদোন্নতির নিয়ম মানেননি বলেই ডা. ধনদেব এত বছর পদোন্নতি থেকে বঞ্চিত ছিলেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রের তথ্য অনুযায়ী, তিনি নিয়মিত বার্ষিক গোপনীয় প্রতিবেদন (এসিআর) জমা দেননি। ফাউন্ডেশন ট্রেনিং সম্পন্ন করেননি। ডিপার্টমেন্টাল পরীক্ষা ও সিনিয়র স্কেল পরীক্ষায় অংশ নেননি। ব্যক্তিগতভাবে বিভিন্ন ক্লিনিকে অপারেশন করার সুবিধা পেতে তিনি নিজের পদোন্নতির আবেদনও দীর্ঘদিন করেননি।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, ‘ডা. ধনদেব পদোন্নতির কোনো ক্রাইটেরিয়া পূরণ করেননি। তাই আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে তিনি পদোন্নতি পাননি। বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার তাকে চলতি বছরের ২৯ জুলাই পদোন্নতি দিলে তিনি সহকারী অধ্যাপক হন।’

ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পরিদর্শনে আসা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) মো. আবু জাফরের সঙ্গে তর্কে জড়ানোর কারণ জানালেন অব্যাহতি পাওয়া চিকিৎসক ধনদেব চন্দ্র বর্মণ। ঘটনার পরদিনই সামনে এসেছে কেন ১৭ বছরেও তিনি পদোন্নতি পাননি—তার পেছনের কারণগুলো।
এর আগে গতকাল শনিবার ডিজি হাসপাতাল পরিদর্শনে গেলে ক্যাজুয়ালটি ইনচার্জ ডা. ধনদেবের সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডার ঘটনা ঘটে। সেই ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। পরে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাঁকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেয় এবং অসদাচরণের অভিযোগে কারণ দর্শাতে নোটিশ দেয়।
ঘটনার পর সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন ডা. ধনদেব। তিনি অভিযোগ করেন, অব্যবস্থাপনা, মিসম্যানেজমেন্ট এবং কর্তৃপক্ষের অবহেলায় স্বাস্থ্যসেবা বিশৃঙ্খল হয়ে পড়েছে। বলেন, ‘স্বাস্থ্যসেবা পুরোপুরি উদ্ভট এক উটের পিঠে চলছে। ২০১৩ সালে এমএস করেছি, কিন্তু অপারেশন করার সুযোগও পাইনি। ১৭ বছর পর গিয়ে সহকারী অধ্যাপক হলাম।’
ডা. ধনদেব চন্দ্র বর্মণ বলেন, ‘আমরা সব সময় মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকি যেকোনো দুর্ঘটনা যেন না ঘটে। ২০২৩ সালের আগস্ট মাস থেকে আমি এখানে আছি। এ পর্যন্ত কোনো দুর্ঘটনা বা কেউ কারও সঙ্গে মিসবিহেব করছেন, ক্যাজুয়ালটিতে ভাঙচুর হয়েছে বা কোনো কিছু—এ রকম হয়নি।’
ডা. ধনদেব চন্দ্র বর্মণ বলেন, ‘আমি খুব সুষ্ঠুভাবেই পরিচালনা করছি। আমাদের পরিচালক স্যার, সহকারী পরিচালক স্যার এবং ডেপুটি ডিরেক্টর স্যারের তত্ত্বাবধানে আমরা খুব সুন্দরভাবেই চালাচ্ছি। ডিজির কাছ থেকে গুরুজনের মতো ব্যবহার আশা করেছিলাম। কিন্তু তিনি এসে কী কী সমস্যা, সেগুলো জানতে না চেয়ে ভেতরে কেন টেবিল, এ নিয়ে কথা বলেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি তিনবার উনাকে নাম বলার পরেও উনি আমাকে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করে কথা বলছিলেন। আমার কিন্তু চাকরি বেশি দিন নেই। আর এক বছর পরেই আমি পিআরএলে চলে যাব। আমি অনেক সিনিয়র ২০১৩-তে আমি এমএস করেছি, আমাকে ২০২৫ সহকারী অধ্যাপক বানাইলো। আমি জেনারেল সার্জারিতে অপারেশন থিয়েটারে হাসপাতালের ভেতরে কোনো অপারেশন করার সুযোগই পাইনি। সেই সৌভাগ্য বা দুর্ভাগ্য হয়নি আমার। যেটাই হোক, এই যে প্রেক্ষাপট—এটার জন্য দায়ী আমি মনে করি কর্তৃপক্ষের অবহেলা। মানে আমাদের এ রকম আরও ম্যানপাওয়ার আছে, যেগুলো আমরা কাজে লাগাইতে ব্যর্থ। আমাদের সঠিক লোককে সঠিক জায়গায় কাজে আমরা দিতে পারি না।’
ডা. ধনদেব চন্দ্র বর্মণ বলেন, ‘আসলে কী বলব, স্বাস্থ্যসেবাটা পুরাটাই একটা উদ্ভট উটের পিঠে চলতেছে। এ রকম মনে হয় আমার কাছে। হ্যাঁ, আমি সাবসেন্টার থেকে এ পর্যন্ত উঠে আসছি। সাবসেন্টারে দেখি যেকোনো ওষুধপত্র চুরি হয়ে যায়। সব জায়গায় দুর্নীতি, এসব চিন্তাভাবনা করে আমার আসলে কাজ করার আর মানসিকতাই নরই। আমি সাসপেনশন চাই। আমি সরকারি চাকরি করতে চাই না।’
কেন পদোন্নতি পাননি ধনদেব বর্মণ?
ঘটনার পর অনুসন্ধানে জানা গেছে, পদোন্নতির নিয়ম মানেননি বলেই ডা. ধনদেব এত বছর পদোন্নতি থেকে বঞ্চিত ছিলেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রের তথ্য অনুযায়ী, তিনি নিয়মিত বার্ষিক গোপনীয় প্রতিবেদন (এসিআর) জমা দেননি। ফাউন্ডেশন ট্রেনিং সম্পন্ন করেননি। ডিপার্টমেন্টাল পরীক্ষা ও সিনিয়র স্কেল পরীক্ষায় অংশ নেননি। ব্যক্তিগতভাবে বিভিন্ন ক্লিনিকে অপারেশন করার সুবিধা পেতে তিনি নিজের পদোন্নতির আবেদনও দীর্ঘদিন করেননি।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, ‘ডা. ধনদেব পদোন্নতির কোনো ক্রাইটেরিয়া পূরণ করেননি। তাই আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে তিনি পদোন্নতি পাননি। বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার তাকে চলতি বছরের ২৯ জুলাই পদোন্নতি দিলে তিনি সহকারী অধ্যাপক হন।’

কক্সবাজারের মহেশখালীর অদূরে গভীর সমুদ্রে ডাকাতের কবলে পড়া ১১ জেলেকে উদ্ধার করেছে কোস্ট গার্ড। আজ রোববার (৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় কোস্ট গার্ডের গণমাধ্যম কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সিয়াম-উল-হক এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছেন। বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গত শুক্রবার মহেশখালী দ্বীপের অদূরে সোনাদিয়া চ্যানেল
২৮ মিনিট আগে
চট্টগ্রাম নগরের বহদ্দারহাট কাঁচাবাজারসহ আশপাশে চাঁদাবাজি, মাদক কারবারসহ নানা অপরাধ কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে আলোচনায় আসা সন্ত্রাসী শহীদুল ইসলাম ওরফে বুইশ্যার সহযোগী ইমন হোসেনকে অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগে
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) কসাইবাড়ি থেকে কাঁচকুড়া বাজার পর্যন্ত উন্নয়ন করা সড়কটির নামকরণ করেছে প্রখ্যাত আলেম ও সর্বজন শ্রদ্ধেয় ইসলামি ব্যক্তিত্ব মুহাম্মদুল্লাহ হাফেজ্জী হুজুরের নামে।
২ ঘণ্টা আগে
কিশোরগঞ্জের ইটনা উপজেলায় তিন বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট চালানোর অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় যুবদল নেতা সবু শেখের বিরুদ্ধে। গতকাল শনিবার রাতে উপজেলার মৃগা ইউনিয়নের পূর্বহাটি গ্রামে এ হামলার ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেকক্সবাজার প্রতিনিধি

কক্সবাজারের মহেশখালীর অদূরে গভীর সমুদ্রে ডাকাতের কবলে পড়া ১১ জেলেকে উদ্ধার করেছে কোস্ট গার্ড। আজ রোববার (৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় কোস্ট গার্ডের গণমাধ্যম কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সিয়াম-উল-হক এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গত শুক্রবার মহেশখালী দ্বীপের অদূরে সোনাদিয়া চ্যানেলসংলগ্ন সাগর উপকূলে এফবি মায়ের দোয়া নামের একটি ফিশিং বোট ডাকাতের কবলে পড়ে। ডাকাত দল বোটে থাকা মাছ, খাবার, ইঞ্জিন, ব্যাটারি, প্রয়োজনীয় সরঞ্জামসহ জেলেদের জিম্মি করে রাখে।
ঘটনাস্থল থেকে এফবি তাসমীম নামের অন্য একটি ফিশিং বোট কোস্ট গার্ডের জরুরি সেবা নম্বর ১৬১১১-এ সাহায্যের জন্য আবেদন করলে বিষয়টি কোস্ট গার্ড অবগত হয়।
এ তথ্যের ভিত্তিতে মহেশখালী কোস্ট গার্ড স্টেশনের একটি উদ্ধারকারী দল ঘটনাস্থলে পৌঁছায় এবং ডাকাতের কবলে পড়া ১১ জেলেকে উদ্ধার করে। এ সময় কোস্ট গার্ডের উপস্থিতি টের পেয়ে ডাকাত দলের সদস্যরা পালিয়ে যান।
পরে উদ্ধার করা জেলেদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়ার পর বোটসহ মালিকপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হয় বলে জানান লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সিয়াম-উল-হক।

কক্সবাজারের মহেশখালীর অদূরে গভীর সমুদ্রে ডাকাতের কবলে পড়া ১১ জেলেকে উদ্ধার করেছে কোস্ট গার্ড। আজ রোববার (৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় কোস্ট গার্ডের গণমাধ্যম কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সিয়াম-উল-হক এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গত শুক্রবার মহেশখালী দ্বীপের অদূরে সোনাদিয়া চ্যানেলসংলগ্ন সাগর উপকূলে এফবি মায়ের দোয়া নামের একটি ফিশিং বোট ডাকাতের কবলে পড়ে। ডাকাত দল বোটে থাকা মাছ, খাবার, ইঞ্জিন, ব্যাটারি, প্রয়োজনীয় সরঞ্জামসহ জেলেদের জিম্মি করে রাখে।
ঘটনাস্থল থেকে এফবি তাসমীম নামের অন্য একটি ফিশিং বোট কোস্ট গার্ডের জরুরি সেবা নম্বর ১৬১১১-এ সাহায্যের জন্য আবেদন করলে বিষয়টি কোস্ট গার্ড অবগত হয়।
এ তথ্যের ভিত্তিতে মহেশখালী কোস্ট গার্ড স্টেশনের একটি উদ্ধারকারী দল ঘটনাস্থলে পৌঁছায় এবং ডাকাতের কবলে পড়া ১১ জেলেকে উদ্ধার করে। এ সময় কোস্ট গার্ডের উপস্থিতি টের পেয়ে ডাকাত দলের সদস্যরা পালিয়ে যান।
পরে উদ্ধার করা জেলেদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়ার পর বোটসহ মালিকপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হয় বলে জানান লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সিয়াম-উল-হক।

ডা. ধনদেব চন্দ্র বর্মণ বলেন, ‘আসলে কী বলব, স্বাস্থ্যসেবাটা পুরাটাই একটা উদ্ভট উটের পিঠে চলতেছে। এ রকম মনে হয় আমার কাছে। হ্যাঁ, আমি সাবসেন্টার থেকে এ পর্যন্ত উঠে আসছি। সাবসেন্টারে দেখি যেকোনো ওষুধপত্র চুরি হয়ে যায়। সব জায়গায় দুর্নীতি, এসব চিন্তাভাবনা করে আমার আসলে কাজ করার আর মানসিকতাই নেই।
৯ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রাম নগরের বহদ্দারহাট কাঁচাবাজারসহ আশপাশে চাঁদাবাজি, মাদক কারবারসহ নানা অপরাধ কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে আলোচনায় আসা সন্ত্রাসী শহীদুল ইসলাম ওরফে বুইশ্যার সহযোগী ইমন হোসেনকে অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগে
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) কসাইবাড়ি থেকে কাঁচকুড়া বাজার পর্যন্ত উন্নয়ন করা সড়কটির নামকরণ করেছে প্রখ্যাত আলেম ও সর্বজন শ্রদ্ধেয় ইসলামি ব্যক্তিত্ব মুহাম্মদুল্লাহ হাফেজ্জী হুজুরের নামে।
২ ঘণ্টা আগে
কিশোরগঞ্জের ইটনা উপজেলায় তিন বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট চালানোর অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় যুবদল নেতা সবু শেখের বিরুদ্ধে। গতকাল শনিবার রাতে উপজেলার মৃগা ইউনিয়নের পূর্বহাটি গ্রামে এ হামলার ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

চট্টগ্রাম নগরের বহদ্দারহাট কাঁচাবাজারসহ আশপাশে চাঁদাবাজি, মাদক কারবারসহ নানা অপরাধ কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে আলোচনায় আসা সন্ত্রাসী শহীদুল ইসলাম ওরফে বুইশ্যার সহযোগী ইমন হোসেনকে অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
গতকাল শনিবার (৬ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার পর নগরের বাড়ইপাড়ার একটি কলোনিতে বিশেষ অভিযান চালিয়ে ইমনকে গ্রেপ্তার করে চান্দগাঁও থানার পুলিশ।
গ্রেপ্তার ইমন নাটোর জেলার ফজলুর রহমানের ছেলে। তিনি নগরের বহদ্দারহাট বাড়ইপাড়া এলাকায় থাকেন।
চান্দগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহেদুল কবির জানান, অস্ত্রসহ গ্রেপ্তারের ঘটনায় সন্ত্রাসী ইমনসহ পলাতক কয়েকজন আসামির বিরুদ্ধে আজ রোববার অস্ত্র আইনে একটি মামলার পর আসামিকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
ওসি আরও জানান, ইমনের বিরুদ্ধে এর আগে চান্দগাঁও থানায় অস্ত্র আইনে তিনটি ও মাদকদ্রব্য আইনে একটি মামলা রয়েছে।

চট্টগ্রাম নগরের বহদ্দারহাট কাঁচাবাজারসহ আশপাশে চাঁদাবাজি, মাদক কারবারসহ নানা অপরাধ কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে আলোচনায় আসা সন্ত্রাসী শহীদুল ইসলাম ওরফে বুইশ্যার সহযোগী ইমন হোসেনকে অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
গতকাল শনিবার (৬ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার পর নগরের বাড়ইপাড়ার একটি কলোনিতে বিশেষ অভিযান চালিয়ে ইমনকে গ্রেপ্তার করে চান্দগাঁও থানার পুলিশ।
গ্রেপ্তার ইমন নাটোর জেলার ফজলুর রহমানের ছেলে। তিনি নগরের বহদ্দারহাট বাড়ইপাড়া এলাকায় থাকেন।
চান্দগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহেদুল কবির জানান, অস্ত্রসহ গ্রেপ্তারের ঘটনায় সন্ত্রাসী ইমনসহ পলাতক কয়েকজন আসামির বিরুদ্ধে আজ রোববার অস্ত্র আইনে একটি মামলার পর আসামিকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
ওসি আরও জানান, ইমনের বিরুদ্ধে এর আগে চান্দগাঁও থানায় অস্ত্র আইনে তিনটি ও মাদকদ্রব্য আইনে একটি মামলা রয়েছে।

ডা. ধনদেব চন্দ্র বর্মণ বলেন, ‘আসলে কী বলব, স্বাস্থ্যসেবাটা পুরাটাই একটা উদ্ভট উটের পিঠে চলতেছে। এ রকম মনে হয় আমার কাছে। হ্যাঁ, আমি সাবসেন্টার থেকে এ পর্যন্ত উঠে আসছি। সাবসেন্টারে দেখি যেকোনো ওষুধপত্র চুরি হয়ে যায়। সব জায়গায় দুর্নীতি, এসব চিন্তাভাবনা করে আমার আসলে কাজ করার আর মানসিকতাই নেই।
৯ ঘণ্টা আগে
কক্সবাজারের মহেশখালীর অদূরে গভীর সমুদ্রে ডাকাতের কবলে পড়া ১১ জেলেকে উদ্ধার করেছে কোস্ট গার্ড। আজ রোববার (৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় কোস্ট গার্ডের গণমাধ্যম কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সিয়াম-উল-হক এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছেন। বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গত শুক্রবার মহেশখালী দ্বীপের অদূরে সোনাদিয়া চ্যানেল
২৮ মিনিট আগে
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) কসাইবাড়ি থেকে কাঁচকুড়া বাজার পর্যন্ত উন্নয়ন করা সড়কটির নামকরণ করেছে প্রখ্যাত আলেম ও সর্বজন শ্রদ্ধেয় ইসলামি ব্যক্তিত্ব মুহাম্মদুল্লাহ হাফেজ্জী হুজুরের নামে।
২ ঘণ্টা আগে
কিশোরগঞ্জের ইটনা উপজেলায় তিন বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট চালানোর অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় যুবদল নেতা সবু শেখের বিরুদ্ধে। গতকাল শনিবার রাতে উপজেলার মৃগা ইউনিয়নের পূর্বহাটি গ্রামে এ হামলার ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) কসাইবাড়ি থেকে কাঁচকুড়া বাজার পর্যন্ত উন্নয়ন করা সড়কটির নামকরণ করেছে প্রখ্যাত আলেম ও সর্বজন শ্রদ্ধেয় ইসলামি ব্যক্তিত্ব মুহাম্মদুল্লাহ হাফেজ্জী হুজুরের নামে।
আজ রোববার (৭ ডিসেম্বর) কসাইবাড়ি রেলগেট এলাকায় নব নামকৃত ‘হাফেজ্জী হুজুর সরণি’ আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেন ডিএনসিসির প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ বলেন, ‘সবাইকে সঙ্গে নিয়ে আমাদের দেশকে এগিয়ে নিতে হবে। বাংলাদেশের মানুষের কল্যাণে আলেম-ওলামাদের দীর্ঘদিনের যে ভূমিকা, হাফেজ্জী হুজুর ছিলেন তার অগ্রদূত। একসময় আলেম-ওলামারা শুধুমাত্র দ্বীনি শিক্ষা প্রদানের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকলেও তিনি ধর্মীয় শিক্ষার পাশাপাশি সামাজিক ও রাজনৈতিক অঙ্গনে আলেম সমাজকে যুক্ত করেছেন।’
প্রশাসক আরও বলেন, ‘হাফেজ্জী হুজুর কোনো রাজনৈতিক দলের ব্যক্তি ছিলেন না, দেশের সব আলেম-ওলামার কাছেই তিনি সর্বজন শ্রদ্ধেয়। তাঁর অবদান স্মরণ করেই সড়কটি তাঁর নামে নামকরণ করা হয়েছে।’
অনুষ্ঠানে প্রশাসক জানান, আজমপুর থেকে কলোনি পর্যন্ত উত্তর-দক্ষিণমুখী প্রধান সড়কটি শহীদ মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল লতিফের নামে নামকরণ করা হবে।
অনুষ্ঠানে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তি, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি এবং সাধারণ মানুষ উপস্থিত ছিলেন।

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) কসাইবাড়ি থেকে কাঁচকুড়া বাজার পর্যন্ত উন্নয়ন করা সড়কটির নামকরণ করেছে প্রখ্যাত আলেম ও সর্বজন শ্রদ্ধেয় ইসলামি ব্যক্তিত্ব মুহাম্মদুল্লাহ হাফেজ্জী হুজুরের নামে।
আজ রোববার (৭ ডিসেম্বর) কসাইবাড়ি রেলগেট এলাকায় নব নামকৃত ‘হাফেজ্জী হুজুর সরণি’ আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেন ডিএনসিসির প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ বলেন, ‘সবাইকে সঙ্গে নিয়ে আমাদের দেশকে এগিয়ে নিতে হবে। বাংলাদেশের মানুষের কল্যাণে আলেম-ওলামাদের দীর্ঘদিনের যে ভূমিকা, হাফেজ্জী হুজুর ছিলেন তার অগ্রদূত। একসময় আলেম-ওলামারা শুধুমাত্র দ্বীনি শিক্ষা প্রদানের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকলেও তিনি ধর্মীয় শিক্ষার পাশাপাশি সামাজিক ও রাজনৈতিক অঙ্গনে আলেম সমাজকে যুক্ত করেছেন।’
প্রশাসক আরও বলেন, ‘হাফেজ্জী হুজুর কোনো রাজনৈতিক দলের ব্যক্তি ছিলেন না, দেশের সব আলেম-ওলামার কাছেই তিনি সর্বজন শ্রদ্ধেয়। তাঁর অবদান স্মরণ করেই সড়কটি তাঁর নামে নামকরণ করা হয়েছে।’
অনুষ্ঠানে প্রশাসক জানান, আজমপুর থেকে কলোনি পর্যন্ত উত্তর-দক্ষিণমুখী প্রধান সড়কটি শহীদ মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল লতিফের নামে নামকরণ করা হবে।
অনুষ্ঠানে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তি, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি এবং সাধারণ মানুষ উপস্থিত ছিলেন।

ডা. ধনদেব চন্দ্র বর্মণ বলেন, ‘আসলে কী বলব, স্বাস্থ্যসেবাটা পুরাটাই একটা উদ্ভট উটের পিঠে চলতেছে। এ রকম মনে হয় আমার কাছে। হ্যাঁ, আমি সাবসেন্টার থেকে এ পর্যন্ত উঠে আসছি। সাবসেন্টারে দেখি যেকোনো ওষুধপত্র চুরি হয়ে যায়। সব জায়গায় দুর্নীতি, এসব চিন্তাভাবনা করে আমার আসলে কাজ করার আর মানসিকতাই নেই।
৯ ঘণ্টা আগে
কক্সবাজারের মহেশখালীর অদূরে গভীর সমুদ্রে ডাকাতের কবলে পড়া ১১ জেলেকে উদ্ধার করেছে কোস্ট গার্ড। আজ রোববার (৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় কোস্ট গার্ডের গণমাধ্যম কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সিয়াম-উল-হক এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছেন। বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গত শুক্রবার মহেশখালী দ্বীপের অদূরে সোনাদিয়া চ্যানেল
২৮ মিনিট আগে
চট্টগ্রাম নগরের বহদ্দারহাট কাঁচাবাজারসহ আশপাশে চাঁদাবাজি, মাদক কারবারসহ নানা অপরাধ কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে আলোচনায় আসা সন্ত্রাসী শহীদুল ইসলাম ওরফে বুইশ্যার সহযোগী ইমন হোসেনকে অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগে
কিশোরগঞ্জের ইটনা উপজেলায় তিন বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট চালানোর অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় যুবদল নেতা সবু শেখের বিরুদ্ধে। গতকাল শনিবার রাতে উপজেলার মৃগা ইউনিয়নের পূর্বহাটি গ্রামে এ হামলার ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেকিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি

কিশোরগঞ্জের ইটনা উপজেলায় তিন বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট চালানোর অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় যুবদল নেতা সবু শেখের বিরুদ্ধে। গতকাল শনিবার রাতে উপজেলার মৃগা ইউনিয়নের পূর্বহাটি গ্রামে এ হামলার ঘটনা ঘটে। এতে শিশু-কিশোরসহ ২৫ জন আহত হয়েছে। আজ রোববার দুপুরে ভুক্তভোগী পরিবারগুলো আজকের পত্রিকাকে জানায়, হামলা-লুটপাটের ঘটনায় তাদের নগদ ৫১ লাখ টাকা ও ১৭ ভরি স্বর্ণ লুট হয়েছে।
অভিযুক্ত সবু শেখ ইউনিয়ন যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক।
জানা গেছে, পিপি স্কিমের ধান ওঠানো নিয়ে স্থানীয় যুবদল নেতা এমরাজুলের সঙ্গে গত শুক্রবার দুপুরে মৃগা বাজারে পিপি স্কিম পরিচালনাকারী নাসিরের কথা-কাটাকাটি হয়। এ ঘটনার জেরে গতকাল শনিবার রাতে এমরাজুলের পক্ষ নিয়ে যুবদল নেতা সবু শেখ, মারজান মেম্বার, হাফিজুল, তোফাজ্জল, সিরাজুল, মফিজসহ দেড় থেকে ২০০ লোক দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে নাসিরের আত্মীয় আশরাফুল করিম টিটু, দেলোয়ার হোসেন ও লেলিনের বাড়িতে হামলা চালায়।
এ ঘটনায় আহতদের মধ্যে রয়েছেন, হামদু মিয়া (৫৪), নাসির মিয়া (৩২), পায়েল মিয়া (১৬), কুদ্দুস মিয়া (৬০), সাদ্দাম হোসেন (৩৫), তরিকুল ইসলাম (২৫), লাদেন মিয়া (২০), কবির মিয়া (৪০), মোখলেস মিয়া (৫৩), রাহুল মিয়া (১৮), সাপলে মিয়া (১৮), আবুল মিয়া (৪০), খাইরুল ইসলাম (৪৫), বাসিরুল মিয়া (১৮), আলমগীর মিয়া (৪০), জিলানগীর মিয়া (৩৫), মাহফুল মিয়া (১২) ও মুবারক মিয়া (১৬)। এঁদের মধ্যে গুরুতর আহত পাঁচজন সিলেট, হবিগঞ্জ, আজমিরীগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ ও ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎসাধীন।
আশরাফুল করিম টিটুর স্ত্রী মর্জিনা আক্তার বলেন, ‘আমাদের বাড়িতে প্রথম হামলা হয়। হামলাকারীরা আলমারি ভেঙে ৪১ লাখ টাকা ও সাত ভরি স্বর্ণের গয়না লুট করে নিয়ে যায়। বিদেশ গমন-ইচ্ছুকেরা এই ৪১ লাখ টাকা দিয়েছিল।’
ভুক্তভোগী দেলোয়ারের স্ত্রী দিপা বলেন, হামলার পর তাঁদের ঘর থেকে ১০ লাখ টাকা ও ১০ ভরি স্বর্ণ লুট হয়েছে।
আরেক ভুক্তভোগী লেলিনের স্ত্রী রাজবাহার বলেন, ‘আমরা গরিব মানুষ। শুধুমাত্র আত্মীয় হওয়ার কারণে আমার কুঁড়েঘরে হামলা হলো।’
মৃগা ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য ছাইকুল ইসলাম আবুল বলেন, ‘পিপি স্কিম নিয়েই এই গ্যাঞ্জাম। গতকাল শনিবারের জের ধরেই হামলার ঘটনা ঘটে। উকিল আজিজুলের বাড়ির লোকজন, সবু শেখ এরাই এই সব করছে।’
এদিকে হামলার অভিযোগ অস্বীকার করে যুবদল নেতা সবু শেখ বলেন, ‘এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে ওরা নিজেরাই নিজেদের বাড়িঘর ভাঙচুর করেছে। আমি এ ঘটনাই জড়িত নই।’
ইটনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আবুল হাসিম বলেন, দুই পক্ষের মধ্যে মারামারি ঘটনা ঘটেছে। দুই পক্ষকেই বলা হয়েছে অভিযোগ দেওয়ার জন্য।

কিশোরগঞ্জের ইটনা উপজেলায় তিন বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট চালানোর অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় যুবদল নেতা সবু শেখের বিরুদ্ধে। গতকাল শনিবার রাতে উপজেলার মৃগা ইউনিয়নের পূর্বহাটি গ্রামে এ হামলার ঘটনা ঘটে। এতে শিশু-কিশোরসহ ২৫ জন আহত হয়েছে। আজ রোববার দুপুরে ভুক্তভোগী পরিবারগুলো আজকের পত্রিকাকে জানায়, হামলা-লুটপাটের ঘটনায় তাদের নগদ ৫১ লাখ টাকা ও ১৭ ভরি স্বর্ণ লুট হয়েছে।
অভিযুক্ত সবু শেখ ইউনিয়ন যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক।
জানা গেছে, পিপি স্কিমের ধান ওঠানো নিয়ে স্থানীয় যুবদল নেতা এমরাজুলের সঙ্গে গত শুক্রবার দুপুরে মৃগা বাজারে পিপি স্কিম পরিচালনাকারী নাসিরের কথা-কাটাকাটি হয়। এ ঘটনার জেরে গতকাল শনিবার রাতে এমরাজুলের পক্ষ নিয়ে যুবদল নেতা সবু শেখ, মারজান মেম্বার, হাফিজুল, তোফাজ্জল, সিরাজুল, মফিজসহ দেড় থেকে ২০০ লোক দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে নাসিরের আত্মীয় আশরাফুল করিম টিটু, দেলোয়ার হোসেন ও লেলিনের বাড়িতে হামলা চালায়।
এ ঘটনায় আহতদের মধ্যে রয়েছেন, হামদু মিয়া (৫৪), নাসির মিয়া (৩২), পায়েল মিয়া (১৬), কুদ্দুস মিয়া (৬০), সাদ্দাম হোসেন (৩৫), তরিকুল ইসলাম (২৫), লাদেন মিয়া (২০), কবির মিয়া (৪০), মোখলেস মিয়া (৫৩), রাহুল মিয়া (১৮), সাপলে মিয়া (১৮), আবুল মিয়া (৪০), খাইরুল ইসলাম (৪৫), বাসিরুল মিয়া (১৮), আলমগীর মিয়া (৪০), জিলানগীর মিয়া (৩৫), মাহফুল মিয়া (১২) ও মুবারক মিয়া (১৬)। এঁদের মধ্যে গুরুতর আহত পাঁচজন সিলেট, হবিগঞ্জ, আজমিরীগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ ও ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎসাধীন।
আশরাফুল করিম টিটুর স্ত্রী মর্জিনা আক্তার বলেন, ‘আমাদের বাড়িতে প্রথম হামলা হয়। হামলাকারীরা আলমারি ভেঙে ৪১ লাখ টাকা ও সাত ভরি স্বর্ণের গয়না লুট করে নিয়ে যায়। বিদেশ গমন-ইচ্ছুকেরা এই ৪১ লাখ টাকা দিয়েছিল।’
ভুক্তভোগী দেলোয়ারের স্ত্রী দিপা বলেন, হামলার পর তাঁদের ঘর থেকে ১০ লাখ টাকা ও ১০ ভরি স্বর্ণ লুট হয়েছে।
আরেক ভুক্তভোগী লেলিনের স্ত্রী রাজবাহার বলেন, ‘আমরা গরিব মানুষ। শুধুমাত্র আত্মীয় হওয়ার কারণে আমার কুঁড়েঘরে হামলা হলো।’
মৃগা ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য ছাইকুল ইসলাম আবুল বলেন, ‘পিপি স্কিম নিয়েই এই গ্যাঞ্জাম। গতকাল শনিবারের জের ধরেই হামলার ঘটনা ঘটে। উকিল আজিজুলের বাড়ির লোকজন, সবু শেখ এরাই এই সব করছে।’
এদিকে হামলার অভিযোগ অস্বীকার করে যুবদল নেতা সবু শেখ বলেন, ‘এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে ওরা নিজেরাই নিজেদের বাড়িঘর ভাঙচুর করেছে। আমি এ ঘটনাই জড়িত নই।’
ইটনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আবুল হাসিম বলেন, দুই পক্ষের মধ্যে মারামারি ঘটনা ঘটেছে। দুই পক্ষকেই বলা হয়েছে অভিযোগ দেওয়ার জন্য।

ডা. ধনদেব চন্দ্র বর্মণ বলেন, ‘আসলে কী বলব, স্বাস্থ্যসেবাটা পুরাটাই একটা উদ্ভট উটের পিঠে চলতেছে। এ রকম মনে হয় আমার কাছে। হ্যাঁ, আমি সাবসেন্টার থেকে এ পর্যন্ত উঠে আসছি। সাবসেন্টারে দেখি যেকোনো ওষুধপত্র চুরি হয়ে যায়। সব জায়গায় দুর্নীতি, এসব চিন্তাভাবনা করে আমার আসলে কাজ করার আর মানসিকতাই নেই।
৯ ঘণ্টা আগে
কক্সবাজারের মহেশখালীর অদূরে গভীর সমুদ্রে ডাকাতের কবলে পড়া ১১ জেলেকে উদ্ধার করেছে কোস্ট গার্ড। আজ রোববার (৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় কোস্ট গার্ডের গণমাধ্যম কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সিয়াম-উল-হক এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছেন। বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গত শুক্রবার মহেশখালী দ্বীপের অদূরে সোনাদিয়া চ্যানেল
২৮ মিনিট আগে
চট্টগ্রাম নগরের বহদ্দারহাট কাঁচাবাজারসহ আশপাশে চাঁদাবাজি, মাদক কারবারসহ নানা অপরাধ কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে আলোচনায় আসা সন্ত্রাসী শহীদুল ইসলাম ওরফে বুইশ্যার সহযোগী ইমন হোসেনকে অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগে
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) কসাইবাড়ি থেকে কাঁচকুড়া বাজার পর্যন্ত উন্নয়ন করা সড়কটির নামকরণ করেছে প্রখ্যাত আলেম ও সর্বজন শ্রদ্ধেয় ইসলামি ব্যক্তিত্ব মুহাম্মদুল্লাহ হাফেজ্জী হুজুরের নামে।
২ ঘণ্টা আগে